বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
বুধবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন পার্শ্বশিক্ষকরা। তাপরই ঠিক হয়, আন্দোলন তুলে নেওয়া হবে। এদিন বিকেলে সেই মতো আন্দোলন প্রত্যাহৃত হয়। লাগাতার আন্দোলনের ফলে ক্লাস ব্যাহত হচ্ছিল। শিক্ষকদের আন্দোলন ভাঙতে তাঁদের শো-কজ পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেসব তুলে নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, এমনটাই দাবি করেছেন ভগীরথবাবু। প্রথমদিকে প্রায় ৪০ জন এই অনশন শুরু করেছিলেন। শেষে তা ২৩ জনে এসে দাঁড়ায়। কেউ ঝালদা, তো কেউ পূর্ব বর্ধমান থেকে এসে এখানে অনশনে বসেছিলেন।