হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, খিদে পেয়েছিল বলে টিকিট কেটে খেতে যাবে তাই ভিক্টোরিয়ায় সাউথগেটের কাছে দাঁড়িয়েছিল ওরা। জলে পা দেওয়ার সঙ্গে-সঙ্গে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়েছিলেন সুবীর পাল। কোনও কথা বলার সুযোগ পাননি। দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিবেকানন্দ পল্লির সঙ্ঘশ্রী মাঠ সংলগ্ন ওই এলাকায় এদিন ছিল শোকের পরিবেশ। বেলা ১০টা নাগাদ হাসিখুশিতে যাঁদের বেরোতে দেখা গিয়েছিল, তাঁর ওই অবস্থা মানতে কষ্ট হচ্ছে পড়শিদের। শুক্রবার রাতে বরানগরের রতনবাবুর ঘাটে সুবীরবাবুর শেষকৃত্য হয়। পরিবারে সুবীরবাবুর দাদা, বৌদি ও বৃদ্ধা মা রয়েছেন। বেসরকারি সংস্থার চাকুরে সুবীরবাবু স্ত্রীকে নিয়ে সেখান থেকে একটু দূরে ঘর ভাড়া থাকতেন।
স্থানীয় কাউন্সিলার মনীষা বিশ্বাস বলেন, এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন সঙ্গীতা। তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে। বাচ্চাটি ভালো আছে, ও বাড়িতে রয়েছে। সঙ্গীতা আমার পাড়ার মেয়ে। ওদের খুব ভালো করে চিনি। স্বামীই উপার্জন করত। কোনও সাহায্য না পেলে সংসারটি সমস্যায় পড়বে। এদিন সুবীরবাবুর বাড়িতে যান দমদমের বিধায়ক ও রাজ্যের বনমন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি ওই পরিবারকে সবরকম সসহযোগিতার আশ্বাস দেন। পরে তিনি জানান, আমি ওই পরিবারকে সাহায্যের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।