বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
সুদীর্ঘ প্রচেষ্টার পর গত ২৭ মার্চ তাঁকে এই পদে নিয়োগ করা হয়েছে। কিন্তু, পদটি এখনও আলঙ্কারিক রয়ে গিয়েছে কি না, সেই প্রসঙ্গে এদিনের অনুষ্ঠান থেকে কোনও তথ্য মেলেনি। অথচ, ১৯৬৩ সাল থেকে অন্তত ১০ বার প্রাসঙ্গিক আইনটি আইনসভায় পেশ হলেও তা অনুমোদিত হয়েছে ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকার প্রসঙ্গে কোনও দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে তার বিচার করার কথা লোকপালের। অন্যদিকে, রাজ্য পর্যায়ে সেই দায়িত্ব লোকায়ুক্তের।
‘বাংলার নাগরিক মঞ্চ’ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অতিথি বক্তা স্বামী সুপর্ণানন্দজি সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, আইনানুযায়ী লোকপাল অবশ্যই দুর্নীতির বিচার করবেন। কিন্তু, ভালোমানুষরা যেভাবে অন্যায় দেখেও চুপ করে থাকছেন, তাতে সমাজের বিপদ বাড়ছে। কারণ, অন্যায়কারীরা সংগঠিত থাকলেও সাধারণ মানুষ তা নন।
অনুষ্ঠানের অন্যান্য বক্তারা কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের এই প্রাক্তন বিচারপতিকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেও তিনি জবাবে জানান, ‘এই মণিহার আমায় নাহি সাজে।’ যদিও শৃঙ্খলা, নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আশ্বাস তিনি দেন।