কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: অসাধু প্রোমোটারকে জেলে না ঢোকাতে পারলে ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর রাখারই কোনও দরকার নেই। রাজ্যে যারা একই ফ্ল্যাট একাধিকবার বেচে বা অন্য কোনওভাবে প্রতারণা করবে মানুষকে, তাদের ছেড়ে কথা বলবে না রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর। ক্রেতা সুরক্ষা আদালতই যাতে এরকম অসাধু প্রোমোটারদের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা পায়, তার জন্য আমরা ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছি। উচ্চতম আদালতের রায়ের জন্য অপেক্ষা করছি। আশা করছি, রায় আমাদের পক্ষে যাবে। রবিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অসাধু নির্মাতাদের প্রতি এমনই কড়া বার্তা দিলেন দপ্তরের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে। তিনি আরও বলেন, এখন আমাদের দপ্তরের কাজ শুধুমাত্র ওজন, খাদ্যগুণ, ভেজাল রোধ, সঠিক দাম ইত্যাদি ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নেই। আমরা ক্রেতা সুরক্ষার আওতায় এনেছি চিকিৎসা ক্ষেত্রের অবহেলা থেকে শুরু করে ভারতীয় রেলের পরিষেবাকেও। রেলে খারাপ গুণমানের খাবার পরিবেশন করলেও এখন আমাদের দপ্তরে অভিযোগ করা যায়। কোনও নার্সিংহোম যথেচ্ছ বিল করলেও ব্যবস্থা নিতে পারি আমরা। একইভাবে অসাধু প্রোমোটারদের বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেব।
উপভোক্তা সচেতনতা প্রসার ও প্রচারের উদ্দেশ্যে তিনদিন ব্যাপী ক্রেতা সুরক্ষা মেলার উদ্বোধন হয় এদিন। নেতাজি ইন্ডোরে এই উপলক্ষে সাধনবাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, শ্রম দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী নির্মল মাজি, নির্বেদ রায় প্রমুখ। পার্থবাবু বলেন, দশ বছর আগেও এরকম একটা দপ্তর আছে বলেই লোকে জানতে পারত না। সাধনবাবু দায়িত্বে আসার পর এই দপ্তরের কাজকর্ম সবাই জেনেছে। এখন হাটেবাজারে কেউ কাউকে ঠকাচ্ছে মনে করলেই বলছে, ক্রেতা সুরক্ষায় মামলা করে দেব কিন্তু। এতে প্রতারণার সংখ্যা অনেক কমেছে বলে দাবি করেন তিনি। মেলাতে ইতিমধ্যেই ২৫-৩০টি স্টল বসে গিয়েছে। ওজনের বাটখারা কেমন হওয়া উচিত, কিছু কেনার সময় প্যাকেটের গায়ে কী কী লেখা দেখে নিতে হবে— এরকম হাজারও বিষয় নিয়ে স্টল সাজিয়েছে সরকারি ও বেসরকারি একাধিক সংস্থা। এদিন সাধনবাবু আরও বলেন, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক আমাকে শিয়ালদহ কোর্টের একাংশে ক্রেতা সুরক্ষা আদালত তৈরি করার জন্য আবেদন করেছেন। আমরা ইতিমধ্যেই প্রতি জেলায় ক্রেতা সুরক্ষা আদালত খুলেছি। মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে কোনও কোনও জেলায় দু’টিও করা হয়েছে। প্রচুর মানুষ সাড়া দিচ্ছেন আমাদের উদ্যোগে।
উপভোক্তা সচেতনতা প্রসার ও প্রচারের উদ্দেশ্যে তিনদিন ব্যাপী ক্রেতা সুরক্ষা মেলার উদ্বোধন হয় এদিন। নেতাজি ইন্ডোরে এই উপলক্ষে সাধনবাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, শ্রম দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী নির্মল মাজি, নির্বেদ রায় প্রমুখ। পার্থবাবু বলেন, দশ বছর আগেও এরকম একটা দপ্তর আছে বলেই লোকে জানতে পারত না। সাধনবাবু দায়িত্বে আসার পর এই দপ্তরের কাজকর্ম সবাই জেনেছে। এখন হাটেবাজারে কেউ কাউকে ঠকাচ্ছে মনে করলেই বলছে, ক্রেতা সুরক্ষায় মামলা করে দেব কিন্তু। এতে প্রতারণার সংখ্যা অনেক কমেছে বলে দাবি করেন তিনি। মেলাতে ইতিমধ্যেই ২৫-৩০টি স্টল বসে গিয়েছে। ওজনের বাটখারা কেমন হওয়া উচিত, কিছু কেনার সময় প্যাকেটের গায়ে কী কী লেখা দেখে নিতে হবে— এরকম হাজারও বিষয় নিয়ে স্টল সাজিয়েছে সরকারি ও বেসরকারি একাধিক সংস্থা। এদিন সাধনবাবু আরও বলেন, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক আমাকে শিয়ালদহ কোর্টের একাংশে ক্রেতা সুরক্ষা আদালত তৈরি করার জন্য আবেদন করেছেন। আমরা ইতিমধ্যেই প্রতি জেলায় ক্রেতা সুরক্ষা আদালত খুলেছি। মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে কোনও কোনও জেলায় দু’টিও করা হয়েছে। প্রচুর মানুষ সাড়া দিচ্ছেন আমাদের উদ্যোগে।
