দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম বাড়বে। অফিস কর্মীদের পক্ষে দিনটি শুভ । শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও খ্যাতি ... বিশদ
ট্রাম বাঁচাতে আগে একটি কমিটি গঠন করেছিল ডিভিশন বেঞ্চ। আজ, বুধবার সেই কমিটির বৈঠক রয়েছে। তার আগে বেঞ্চ নির্দেশে স্পষ্ট করে দিয়েছে, পিপিপি মডেলে ট্রাম চালানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করার বিষয়ে সদর্থক আলোচনা বা সিদ্ধান্ত নিতে হবে কমিটিকে। আদালত গঠিত কমিটির রিপোর্ট পাওয়ার পর এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি চৈতালি চট্টোপাধ্যায় (দাস)।
তবে ট্রামলাইন কে বা কারা তুলে ফেলেছেন তা নিয়ে অন্ধকারে রাজ্য। এ বিষয়ে আগেই কলকাতা পুলিসকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সে বিষয়ে তদন্ত জারি রাখতে বলেছে আদালত। তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত একটি রিপোর্টও পেশ করতে বলেছে। অন্যদিকে, রাজ্যের আইনজীবী জানান, ময়দান থেকে খিদিরপুর পর্যন্ত পিপিপি মডেলে ট্রাম চালানো যেতে পারে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী বেসরকারি সংস্থা যারা এই মডেলে যুক্ত হতে চায় তাদের আহ্বান জানানো হয়েছে। আলিপুর এলাকায় ট্রাম চলাচল বন্ধ রয়েছে ১৫ বছর। এই এলাকায় কারা ট্রামলাইন বুজিয়ে ফেলেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। এছাড়াও রাজ্য জানিয়েছে, আসন্ন ফুটবল বিশ্বকাপে রাজ্য থেকে দু’টি ট্রাম ভ্যাঙ্কুভারে যাওয়ার প্রস্তাব এসেছিল। সে বিষয়ে আপাতত কোনও পদক্ষেপ করছে না রাজ্য।