ফের বেপরোয়া গতির বলি! সাঁতরাগাছি ব্রিজে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক চিকিৎসকের। আজ, মঙ্গলবার সকালে ওই চিকিৎসককে পিষে দিল একটি ডাম্পার।
শুরু হয়েছিল গত বৃহস্পতিবার। আর সোমবারের মধ্যে ডায়মন্ডহারবারের ৫৮ হাজারেরও বেশি মানুষের কাছে চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দিল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সেবাশ্রয়’ কর্মসূচি।
বেলঘরিয়া থেকে বুকিং হয়েছিল। গন্তব্য ছিল সেক্টর ফাইভ। বাইকের পিছনে ছিলেন আইটি কর্মী। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছনোর আগেই বাসের ধাক্কায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হল অ্যাপ বাইক চালকের। জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তরুণী ওই আইটি কর্মী।
অসীম সাহস বনকর্মী কালীপদ বেরার। বিশাল আকারের বাঘকে দেখেও ভয় পাননি। উল্টে লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে গেলেন। এ দুঃসাহস সহ্য হয়নি বাঘটির। কান ফাটানো হুঙ্কার দিয়ে চোখের নিমেষে চার ফুট লাফ। তারপর কালীর প্রায় সামনে। রক্ত ঠান্ডা হয়ে যায় কালীপদর।
বয়স ৬৫ পার হয়েছে। শীতের রাতে হ্যারিকেন জ্বালিয়ে ঘর গরম করার অভ্যাস বহুদিনের। সেই অভ্যাসেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। ঘুমন্ত অবস্থায় হ্যারিকেন থেকে গরফার বসত বাড়ি জ্বলে খাক। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল বৃদ্ধার। তাঁর নাম বেবি মণ্ডল। অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বৃদ্ধার বউমা ও নাতি।
ডার্ক ব্রাউন রঙের সিল্কি চুল। গায়ের রং ধবধবে ফর্সা। ঠোঁটে লাল লিপস্টিক। চোখে গাঢ় কালো কাজল। নরম সুরেলা কণ্ঠের মধ্যে রয়েছে যেন মায়াবী জাদু! ভিড়িও কলে তাকে একবার দেখার জন্য ডেটিং অ্যাপে লম্বা ওয়েটিং! ‘আমার সঙ্গে একা দেখা করবে’?
একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ফের কলকাতায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। এবার আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল এক মহিলার। গতকাল অর্থাৎ রবিবার মধ্যরাতে দক্ষিণ কলকাতার গরফার ৭/৩ কালীতলা রোডে এই আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটে। যার জেরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, রাত ১টা ২০ মিনিট নাগাদ গরফার ওই ফ্ল্যাটটিতে আচমকাই আগুন লাগে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে হাজির হয় দমকলের চারটি ইঞ্জিন। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর ২টো ৫ মিনিট নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন দমকল কর্মীরা। পাশাপাশি উদ্ধার করা হয় এক মহিলার মৃতদেহও। মৃতার নাম বেবি মণ্ডল (৬৫)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিল্ডিংয়ের দোতালার একটি ফ্ল্যাট থেকেই ওই মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁকে উদ্ধারের পরই তড়িঘড়ি এমআর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই মহিলাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কী ভাবে মধ্যরাতে ওই ফ্ল্যাটটিতে আগুন লাগল তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিল্ডিংয়ের দোতালার একটি ফ্ল্যাট থেকেই ওই মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁকে উদ্ধারের পরই তড়িঘড়ি এমআর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই মহিলাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কী ভাবে মধ্যরাতে ওই ফ্ল্যাটটিতে আগুন লাগল তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
