বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, পুরসভার ৫৮ নম্বর ওয়ার্ডে বাসন্তী হাইওয়ের ধারে খানাবেড়িয়া এবং দুর্গাপুর গ্রামে রয়েছে চিহ্নিত জমিটি। মোট ৮৮৩ জন কৃষক ও মৎস্যজীবীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এক পুরকর্তা বলেন, ‘অর্থদপ্তর এই ফাইলের প্রেক্ষিতে নানা ব্যাখ্যা চেয়েছিল। সব উত্তর আমরা দিয়েছি। কিন্তু বছর ঘুরলেও বরাদ্দ আসেনি।’ ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত ‘ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ল্যান্ডফিল্ড’ আবশ্যিক। পরিবেশবিধি মেনে ধাপায় বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের একাধিক ইউনিটও তৈরি হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, বর্তমানে ধাপায় জঞ্জাল ব্যবস্থাপনার জন্য ৬০ একর জমি রয়েছে। বেশ কয়েক বছর আগে ২০ একর জমির আবর্জনা ‘বায়ো মাইনিং’ করে খালি করা হয়। সেখানে সবরকম জঞ্জাল ফেলা যাবে না। একমাত্র যে আবর্জনা মাটিতে বা ভূগর্ভস্থ জলে মিশলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না কিংবা যা থেকে কোনও গ্যাস বেরবে না, এমন জঞ্জালই ফেলা যেতে পারে। রয়েছে আরও কিছু শর্ত। পাশাপাশি, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে প্রায় ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের দায়িত্ব একটি সংস্থাকে দেওয়া হয়। এখনও পর্যন্ত মাত্র ১৫ লক্ষ মেট্রিক টন বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ হয়েছে। ইতিমধ্যে ধাপায় জঞ্জালের চাপ আরও বেড়েছে। কলকাতা ছাড়াও বিধাননগর, এনকেডিএ, নবদিগন্ত ও পানিহাটির আবর্জনা নিত্য পড়ছে সেখানে। তাই প্রস্তাবিত প্রকল্পের বাস্তবায়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। পুরসভার পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই ৭৩ হেক্টর জমি পাওয়া গেলে সেখানে সার কারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদন, বায়ো সিএনজি প্লান্ট তৈরি হবে। কিন্তু জমি না মেলায় সবটা থমকে। আধিকারিকরা জানান, ২০২৫-এর মাধ্যে ওই জমি হাতে না পেলে বিপাকে পড়বে পুরসভা।