বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
এদিন এখানে কালীর বিশেষ পুজোও হয়। দেবীকে দেওয়া হয় কাতলা মাছ, অন্ন ভোগ, পাঁচ রকমের ভাজা, সব্জি, চাটনি ও মিষ্টি। সেই সঙ্গে হয় পৌষ কালী মেলা। প্রধান পুরোহিত নিমাই চট্টোপাধ্যায় জানান, ২১২ বছর ধরেই পৌষ কালীপুজো হয়। সকলে মুলো দেন। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলবে। পয়লা জানুয়ারি দু’লক্ষেরও বেশি মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন। ভোগ বিতরণ হয়েছে। এদিন নৈহাটির বড়মার মন্দিরেও প্রবল ভিড় হয়েছিল। দুপুর পর্যন্ত বন্ধ করা সম্ভব হয়নি মন্দির। ভোর চারটে থেকে লাইন দেওয়া শুরু হয়েছিল। লাইন পৌঁছে যায় নৈহাটি পুরসভা পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, ভিড় সামলাতে হিমশিম খেয়েছে পুলিস। সকাল সাড়ে ছ’টায় খুলেছিল মন্দিরের দরজা। দিনভর তা খোলা ছিল। দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা ঠাকুর দর্শন করে ও পুজো দেয়। মন্দির ট্রাস্টি কমিটির সাধারণ সম্পাদক তাপস ভট্টাচার্য জানান, ভিড় সামাল দেওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তা বাড়ছে। ইংরেজি নববর্ষের দিন কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম হয়েছে।
এদিন ভিড় হয়েছিল বারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকার কয়েকটি চার্চেও। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই উৎসবের চেহারা ছিল বারাকপুর শিল্পাঞ্চল। এদিন রাত বারোটা নাগাদ চিড়িয়ামোড়ে হয় আতশবাজির প্রদর্শনী। উপস্থিত ছিলেন বারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান উত্তম দাস। তিনি বলেন, বারাকপুর উৎসব কমিটি প্রতিবছর আতশবাজির প্রদর্শন করে। দেখতে বহু মানুষের ভিড় জমে।