উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিধাননগর পুরসভার মুখ্য প্রশাসক কৃষ্ণা চক্রবর্তী, পুর কমিশনার দেবাশিস ঘোষ সহ অন্য আধিকারিকরা। সেখানে বাজার কমিটিগুলিকে বেশ কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কৃষ্ণা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, বাজারগুলিতে আরও কঠোরভাবে নজরদারি চালানো হবে। কারণ সেখানে একসঙ্গে বহু মানুষের সমাগম হয়ে থাকে। ফলে করোনার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তিনি বাজার কমিটিগুলিকে ভিড় নিয়ন্ত্রণে নির্দেশ দিয়েছেন। মাঝেমধ্যে পুলিস এবং প্রশাসনের আধিকারিকরা বাজারগুলিতে আকস্মিক টহলদারি চালাবেন বলেও জানা গিয়েছে। পুরসভা সূত্রে খবর, সমস্ত সরকারি বিধিনিষেধ মেনে চলার জন্যই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনও ক্রেতা মাস্ক না পরে বাজারে এলে তাঁকে জিনিস না দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিটিগুলিকে। সর্বদা মাস্ক পরে ব্যবসা করতে হবে ব্যবসায়ীদের। অন্যথায় শাস্তির সম্মুখীন হতে পারেন বিক্রেতারা।
তাৎপর্যপূর্ণভাবে, বাজারের সমস্ত ব্যবসায়ীকে টিকাকরণ বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হয়েছে। যাঁরা এখনও টিকা নেননি, তাঁদের যত শীঘ্র সম্ভব ভ্যাকসিন নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুর কমিশনার জানিয়েছেন, ওয়ার্ডভিত্তিক ‘সুপার স্প্রেডার’দের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিন পুরসভার ৩, ৪, ৬ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে সুপার স্প্রেডারদের টিকা দেওয়া হয়। আজ, মঙ্গলবার ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৪৫ ঊর্ধ্বদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে বলে পুরসভা সূত্রে খবর।
এছাড়া সোমবার বিধাননগর পুরসভার কেষ্টপুর এলাকার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের পুর স্বাস্থ্যকর্মীদের ও ক্লাব সংগঠনগুলির হাতে অক্সিমিটার তুলে দিলেন স্থানীয় বিধায়ক অদিতি মুন্সি। উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সৌগত রায়। এদিন বিধাননগর পুরসভার ৯ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরের যৌথ উদ্যোগে মাস্ক, স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়।