উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাসত ১ নম্বর ব্লকের ছোট জাগুলিয়া পঞ্চায়েতের মুরালি গ্রামের শ্রীপল্লি, কাজিডাঙা সহ আশপাশের এলাকার জল পাশের মাঠ দিয়ে বের হতো। কিন্তু বছর সাতেক আগে ওই জায়গায় একটি বেসরকারি বস্ত্র বিপণি তৈরি হওয়ায় জল নিকাশির সমস্যা শুরু হয়। শুধু মুরালি গ্রাম নয়, লাগোয়া বারাসত পুরসভা এলাকাতেও বর্ষার সময় জল জমে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এবার টানা বৃষ্টির জেরে ওই এলাকার বিভিন্ন রাস্তার উপর হাঁটু সমান জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে। কোথাও রাস্তা ছাপিয়ে জল ঢুকেছে বসত বাড়ির মধ্যে। এলাকার প্রায় ৩০০ বিঘা ধান জমিতে জল জমায় চাষ নষ্ট হচ্ছে। রবিবার মুরালি গ্রামের এক কিশোরকে সাপ কামড়ানোয় এলাকাবাসীর ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে। এদিন সকাল ৯টা থেকে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা একজোট হয়ে যশোর রোডের কাজিপাড়া এলাকায় অবরোধ শুরু করেন। প্রায় ঘণ্টা তিনেক অবরোধের জেরে তীব্র যানজট হয়। স্থানীয় বাসিন্দা শের আলি বলেন, ওই বস্ত্র বিপণিটি তৈরি হওয়ার পর নিকাশি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বর্ষা হলে বাড়ি ঘর যেমন ডুবছে, তেমন চাষও নষ্ট হচ্ছে। সাত বছর ধরে বার বার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। অথচ যশোর রোডের ধারে কয়েকশো মিটার ড্রেন করলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। বিডিও সৌগত পাত্র বলেন, এলাকায় জল জমার সমস্যা দীর্ঘদিনের। নিকাশির সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। আগামী বুধবার মহকুমা শাসকের অফিসে পঞ্চায়েত, পুরসভা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিদের নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক করা হবে।