নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
মথুরাপুর ২ ব্লকের ১১টি ও মথুরাপুর ১ ব্লকের ৬টি অঞ্চল নিয়ে রায়দিঘি বিধানসভা। প্রায় ২ লক্ষের বেশি ভোটার রয়েছেন। টোটো দেওয়ার বিনিময়ে কয়েক লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল রায়দিঘিতে। বিধায়ক দেবশ্রী রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে পড়েছিল পোষ্টার। এই ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা হয়ে যান শাসকদলের বিধায়ক। উম-পুনের ভয়াবহ ধ্বংসলীলার পরও বিধায়কের খোঁজ পাননি বাসিন্দারা। এর জেরে এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়। এই ক্ষোভ সামাল দিতে মাঠে নামতে হয়েছিল স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বকে। উম-পুনে ক্ষতিপূরণের সময়ে শাসকদলের স্বজনপোষণের অভিযোগেও উত্তাল হয়ে ওঠে রায়দিঘি। এখন ভোটের আগে শাসক-বিরোধীদলের প্রচারে সরগরম এলাকা। তৃণমূলের জেলা পরিষদের কর্মাধক্ষ্য শান্তুনু বাপুলি বলেন, বিধায়কের অনুপস্থিতির জন্য যে ক্ষোভ ছিল, তা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে এলাকায় উন্নয়ন করে আগেই সামাল দেওয়া হয়েছে। ১০ বছরে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারের উন্নয়নের রিপোর্ট কার্ড নিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রচার করা হচ্ছে। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করছে বিজেপি। তাই কর্মীরা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, কেউ কোনও সমস্যা নিয়ে অভিযোগ করতে এলে তা দলগতভাবে মিটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।(যদিও এই নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির মথুরাপুর জেলার সম্পাদক পলাশ রানা। তিনি বলেন, কত সমস্যা মেটাবে তৃণমূল? ওরা উন্নয়নের রিপোর্ট কার্ড বাড়ি বাড়ি দিলে আমরা অনুন্নয়নের কার্ড দেব। পঞ্চায়েতের দুর্নীতি মানুষ উম-পুনের পরই জেনে গিয়েছে। বিধায়কের টোটো কেলেঙ্কারিও সবার জানা। সবই তুলে ধরা হবে প্রচারে।