নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
মিনাখাঁর রাজনীতি মূলত হাজার হাজার বিঘা মেছোভেড়ির দখলকে কেন্দ্র করে। ওই সব মেছোভেড়ি থেকে কোটি কোটি টাকা অনৈতিকভাবে আয় করেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। যা নিয়ে প্রায়ই মিনাখাঁ অঞ্চলে খুন, জখম, সংঘর্ষের মতো ঘটনা ঘটে চলেছে। সম্প্রতি মিনাখাঁতেই আক্রান্ত হয়েছিলেন বিজেপি নেতা ফিরোজ কামাল গাজি ওরফে বাবু মাস্টার। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে শাসকদলের এক গোষ্ঠী বিদায়ী বিধায়ক ঊষারানি মণ্ডল এবং তাঁর স্বামী মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ। বিক্ষোভকারীদের আরও দাবি, কোনও ফিল্মস্টারকেও প্রার্থী করা চলবে না। এ বিষয়ে তৃণমূল নেতা মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল বলেন, একটা গ্রামের কিছু যুবক দলের একজনের প্ররোচনায় পরিকল্পিতভাবে এসব করছেন। বাংলার মেয়েকে ক্ষমতায় রাখতে গেলে যেই প্রার্থী হোন না কেন, দলের সকলকে একজোট হয়েই লড়াই করতে হবে। আর এক তৃণমূল নেতা আব্দুল খালেক মোল্লা বলেন, মৃত্যুঞ্জয় এবং ঊষারানির উপর তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছে। আমরা জনমতের ভিত্তিতে প্রার্থী চাই।
এদিকে, যেভাবে গত কয়েকদিন ধরে শাসকদলের দু’পক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়েছে, তাতে পুলিস মনে করছে যে কোনও দিন বড় রকম সংঘর্ষ ঘটতে পারে। নির্বাচনের মুখে এই ঘটনায় চিন্তিত তৃণমূলের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বও। তাঁরা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখলেও এ বিষয়ে এখনই কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি।