বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
বনগাঁ,বারাসত ও বসিরহাট মহকুমার বিস্তীর্ণ অংশে প্রচুর মানুষ পোলট্রি চালানোর পাশাপাশি ছাগল চাষ করতেন। উমপুন ঝড়ে তাঁদের অনেকেই সর্বস্বান্ত হয়ে গিয়েছেন। সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে হাসনাবাদ, হিঙ্গলগঞ্জ, বসিরহাট২, স্বরূপনগর, বাদুড়িয়া, গাইঘাটা, বনগাঁ সহ বিভিন্ন ব্লকে।
অন্যদিকে, এখনও বসিরহাট মহকুমার বিভিন্ন ব্লকে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক হয়নি। সবকটি ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিদ্যুৎ এলেও অনেক প্রাথমিক ও উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বিদ্যুৎ পৌঁছয়নি। একাধিক জল প্রকল্প বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন। পানীয় জল নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। তবে হিঙ্গলগঞ্জ, হাসনাবাদ, মিনাখাঁ, সন্দেশখালি১ ও ২ ব্লকের সিংহভাগ নদীবাঁধ মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। পূর্ণিমার কোটালের আগে নদী থেকে নতুন করে জল ঢোকা আটকাতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু করেছে সেচ দপ্তর। ত্রাণ সামগ্রী বিলির ক্ষেত্রেও প্রশাসনের সর্বস্তরে তৎপরতা দেখা গিয়েছে। তবে বসিরহাটের জলমগ্ন এলাকায় গবাদি পশু ও মাছ মরে জল দূষণ মারাত্মক আকার নিতে শুরু করেছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্লিচিং বিলি করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। একাধিক জায়গায় চর্মরোগ সহ নানান জলবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন গ্রামবাসী। যদিও প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, এলাকায় পর্যাপ্ত ব্লিচিং সরবরাহের পাশাপাশি মৃত পশুগুলিকে গর্ত খুঁড়ে পোঁতার কাজ শুরু হয়েছে।