প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
এদিনের বৈঠকে জেলার ত্রাণশিবিরের অবস্থা, গাছ কাটা, বিদ্যুৎ ও জল পরিষেবার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। একইভাবে জেলার বিভিন্ন বাঁধ ও সেতুগুলির হালহকিকত খতিয়ে দেখার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। কোথায় কী সমস্যা আছে এবং তা মেটাতে কী করতে হবে, সেই বিষয়েও নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলা প্রশাসনই জেলার দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি অনেকখানি সামলে দিয়েছে। ফলে সেনাবাহিনীকে ডাকা হচ্ছে না। একইসঙ্গে আরও তৎপরতার সঙ্গে দুর্যোগ পরবর্তী কাজ করার জন্য সমস্ত স্তরের প্রতিনিধিকে নির্দেশ দিয়েছেন জেলাশাসক। জেলাশাসক বলেন, জেলায় যেভাবে দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়েছে তা সন্তোষজনক। আমরা কাজের গতি আরও বাড়াতে চাইছি। ইতিমধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে।