বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্যমগ্রামের সিটিসি বাসস্ট্যান্ডে শনিবার বিকেলে জনসভার আয়োজন করে বিজেপি নেতৃত্ব। ওই সভায় বিজেপির বেশ কয়েকজন রাজ্যস্তরের নেতা হাজির ছিলেন। ওই সভায় শাসন, মধ্যমগ্রাম সহ আশপাশের বিভিন্ন দলের কয়েকশো নেতা কর্মী বিজেপিতে যোগ দেন বলে তাদের দাবি। ওই সভায় সদ্য প্রাক্তন বারাসত সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি প্রদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় না থাকায় কর্মীদের মধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়। অনেকে প্রদীপবাবুকে ফোন করে খোঁজও নেন। ফোনের প্রত্যুত্তরে প্রদীপবাবু ডাক না পাওয়ার অভিযোগ তোলেন। শুধু তাই নয়, শাসন এলাকায় ভাবমূর্তি উজ্জ্বল না থাকা একাধিক নেতা এদিন বিজেপি যোগ দেন। এই ঘটনাতেও দলের কর্মীরা ক্ষুব্ধ।
এই বিষয়ে প্রদীপবাবু বলেন, আমি ওই সভায় যাওয়ার আমন্ত্রণ পাইনি। ডাক পেলে নিশ্চই যেতাম। রাজ্য নেতারা আসছেন এমন গুরুত্বপূর্ণ সভায় না যাওয়ার কোনও কারণ নেই। যেহেতু ডাক পাইনি, তাই ভেবেছি আমায় ওই সভায় প্রয়োজন নেই বলেই ডাকা হয়নি। বহু কর্মীও এই বিষয়ে আমায় প্রশ্ন করেছেন। আমি যা সত্যি সেটাই জানিয়েছি। বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতি শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় বলেন, ওনাকে সভায় আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ব্যক্তিগত কারণে উনি আসতে পারেননি। আগামী দিনে ওনাকে সমস্ত জায়গায় দেখতে পাবেন। বিতর্কিত নেতাদের দলে ঢোকানোর প্রসঙ্গে বলেন, জেলায় আমাদের একটি বাছাই কমিটি রয়েছে। প্রাথমিকভাবে কেউ ঢুকলেও তার সম্পর্কে ওই কমিটি খতিয়ে দেখবে। আমরা বেনোজল ঢুকতে দেব না।