Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি। 
 
পয়লা বৈশাখই এখন শুধু বাংলায় আসে, বাংলা তারিখ মেনে পালিত হয়। শুনে হয়তো কেউ হা-হা করে উঠবে। বলবে, কেন পঁচিশে বৈশাখ? হ্যাঁ, কবির জন্মদিনও বাংলা তারিখ মেনে পালিত হয়। অবশ্যই তা সীমিত পরিসরে, কবি-অনুরাগীমহলে। পয়লা বৈশাখ সমাজের সর্বস্তরে, পালিত হয় সাড়ম্বরে । বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবহার এখন কমতে কমতে তলানিতে এসে ঠেকেছে। ঠাম্মা শুধু একাদশী-পূর্ণিমা খুঁজতে বাংলা ক্যালেন্ডার খোঁজেন। বাংলা ভাষার ছিরিছাঁদও কেমন বদলে গিয়েছে। অকারণে চলে ইংরেজি শব্দের আনাগোনা। বদলেছে পোশাক-আশাকও।
গল্প নয়, ষোলোআনা সত্যি। পাশের বাড়ির  মৌটুসিকে সেদিন উপেন্দ্রকিশোরের ‘টুনটুনির বই’-এর কথা বলছিলাম। অবন ঠাকুরের ‘বুড়ো আংলা’-র কথা বলছিলাম। দক্ষিণারঞ্জনের ‘ঠাকুরমার ঝুলি’র কথা সবে বলতে শুরু করেছি, সে আমায় থামিয়ে দিয়ে বললে, ‘জানো না বোধহয়, আমি বাংলা পড়তে পারি না!’
আজ আমরা বাংলা নববর্ষ হই-হই করে পালন করব। ‘পয়লা বৈশাখ’ না বলে ‘১লা বৈশাখ’ বললেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। আগামী কাল থেকে দাবদাহময় বৈশাখ একলাই পড়ে থাকবে। ভুলেও আমরা ‘বৈশাখ’ বলব না, বলব ‘এপ্রিল’। ইংরেজি মাস-তারিখেই চলবে দৈনন্দিন কাজকারবার।
বাংলা ভাষা অনাদরে অবহেলায় এভাবে থাকতে চায় না। সব্বাইকে, বিশেষত ছোটদের ডাকছে। তারা কাছে আসুক। আরও ভালোবাসুক। আমাদের প্রতিমুহূর্তে পথ দেখায় জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি। ঠাকুরবাড়ির সকলেই বাংলা ভাষাকে ভীষণ ভালোবাসতেন। বাংলা নববর্ষের দিনে ভাষার প্রতি তাঁদের ভালোবাসা কত গভীর ছিল, সে গল্পই 
না হয় শোনাই।
পিতা হিসেবে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ছিলেন অসাধারণ। ছেলেমেয়েদের বাড়তি সচ্ছলতার মধ্যে বড় করেননি। রবীন্দ্রনাথের মধ্যে যে অসীম সম্ভাবনা, তা তিনিই প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন। স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। পাহাড়ে বেড়াতে নিয়ে গিয়ে পুত্রকে চেনাতেন রাতের আকাশ। পিতা হিসেবে তিনি ছিলেন দায়িত্ববান, স্নেহ- ভালোবাসাময়। বাংলা ভাষার প্রতিও তাঁর ছিল গভীর ভালোবাসা। বানানো সাহেবিয়ানারও ছিলেন ঘোরতর বিরোধী। প্রপৌত্র  সৌম্যেন্দ্রনাথের নামকরণ মহর্ষিই করেছিলেন। ‘যাত্রী’ নামে আত্মকথা লিখেছেন সৌম্যেন্দ্রনাথ। সে বইতে আছে একটি ঘটনার কথা, যা জানার পর, পড়ার পর আমরা নিশ্চিত প্রাণিত হব। দেবেন্দ্রনাথকে এক আত্মীয় চিঠি লিখেছিলেন ইংরেজিতে। চিঠিটি ইংরেজিতে লেখা বুঝতে পারার পরই মহর্ষি পত্রবাহককে দিয়ে তা ফেরত পাঠিয়েছিলেন। পত্রগ্রহণ করেননি।
কেন মহর্ষি চিঠি ফেরত পাঠালেন, যিনি লিখেছিলেন সে চিঠি, ফেরত পেয়েও তা প্রথমে বুঝতে পারেননি। বুঝতে পেরেছিলেন একটু তলিয়ে ভাবার পর। বুঝতে পেরে খুব লজ্জা পেয়েছিলেন। কেন অকারণে ইংরেজিতে লিখতে গেলেন ভেবে খুব অনুশোচনা হয়েছিল।
সাহেবি-পোশাক পরে সৌম্যেন্দ্রনাথ বেজায় রকম বকা খেয়েছিলেন পিতা সুধীন্দ্রনাথের কাছে। সাহেব-দোকান থেকে সাহেবি-পোশাক  কিনে দিয়েছিলে এক নিকটাত্মীয়। নতুন পোশাক পেয়ে আহ্লাদে আটখানা, পরার পর সৌম্যেন্দ্রনাথকে সাহেব-বালকই লাগছিল। সে পোশাক পরে পিতার কাছে দাঁড়াতেই গলার টাই এক ঝটকায় খুলে দিয়ে বলেছিলেন, ‘কখনও এসব পরবে না।’ সৌম্যেন্দ্রনাথও বুঝতে পেরেছিলেন, অন্যায় করে ফেলেছেন। আত্মকথায় লিখেছেন, ‘সেই আমার জীবনে প্রথম ও শেষ সাহেব সাজা।’
ঠাকুরবাড়িতে গল্পের শেষ নেই। ঠাকুরবাড়ির বাঙালিয়ানা, বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা, একের পর এক বলে গেলে ‘গল্প’ বলেই এখন মনে হবে। বাংলা নববর্ষের দিনে বাংলা ভাষাকে ভালোবাসার এইসব গল্প বাঙালিকে নতুন করে ভাবাবে, বাংলা ভাষাকে ভালোবাসতে শেখাবে।
রবীন্দ্রনাথও সাহেবিয়ানার ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। বাংলা ভাষার প্রতি তাঁর ভালোবাসার কোনও তুলনা হয় না। সেসব না বলে বরং অবনীন্দ্রনাথের কথা বলি। ভাইপোদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ তাঁকেই  বেশি ভালোবাসতেন। ‘ঘরোয়া’ ও ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বই দু’টি মুখে মুখে রানি চন্দকে বলেছিলেন অবনীন্দ্রনাথ। তিনি লিখে রেখেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথকে নিয়ে রানি চন্দ একটি বই লিখেছিলেন। সে বইতে আছে, ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’তেও এই ঘটনাটির কথা আছে। সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। ভীষণ তেজস্বী। লোকে বলত, ‘বাংলার বাঘ’। তিনি ছিলেন অবনীন্দ্রনাথের বন্ধু। আশুতোষ জানতেন, অবনীন্দ্রনাথের লেখালেখির খবর সবাই না জানলেও ছবি আঁকার খবর দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মানুষও জানে। বিখ্যাত এই বন্ধু  ‘আর্ট’ নিয়ে বক্তৃতা করুক ইউনিভার্সিটিতে, এমনটাই চেয়েছিলেন আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। খান তিরিশেক বক্তৃতা। দেশের শিল্প-রসিকরা আসবেন এই বক্তৃতা শুনতে, আসবেন অনেক সাহেবসুবো, উচ্চপদস্থ আমলারা।  বন্ধুর কথা ফেলতে পারেননি অবনীন্দ্রনাথ, বক্তৃতা করতে রাজি হয়েছিলেন।
অনেক ‘স্টাডি’, ‘লেকচার’-এর জন্য বিস্তর পরিশ্রম। হাসিমুখে এসব করলেন অবনীন্দ্রনাথ। উচ্চপদস্থ ইংরেজরা, আমলারা তো আর বাংলা বুঝবেন না, আশুতোষ বললেন, ‘বলতে হবে ইংরেজিতে।’
বাংলা ছেড়ে ইংরেজিতে কেন! শ্রোতার আসনে পড়ুয়ারাই থাকবে বেশি । তারা তো সবাই বাঙালি। অবনীন্দ্রনাথ জানিয়ে দিলেন, ইংরেজিতে নয়, তিনি বাংলাতেই  বলবেন। সাহেবরা এলে বাংলাই শুনতে হবে। আশুতোষ আবারও জানিয়েছিলেন, লাট সাহেবের ইচ্ছে অন্তত প্রথম বক্তৃতাটা ইংরেজিতে হোক। না, অবনীন্দ্রনাথ রাজি হননি।
অবনীন্দ্রনাথের প্রথম দিনের বক্তৃতা শুনেই মুগ্ধ হয়েছিলেন উপাচার্য। চেয়ারের হাতল চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলাতেই বলবে।...এমনটিই চেয়েছি।’
বাংলা নববর্ষের দিনে বাংলা ভাষার প্রতি এই ভালোবাসার কথা জেনে আমাদেরও বাংলা ভাষাকে আরও ভালোবাসতে ইচ্ছে করবে। আরও  আরও ভালোবাসব।
14th  April, 2024
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে কিছুক্ষণ

আগামী বুধবার পঁচিশে বৈশাখ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিনের আগে জোড়াসাঁকোর ‘মহর্ষি ভবনে’র মিউজিয়াম ঘুরে এসে লিখলেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। বিশদ

05th  May, 2024
মৌমাছি মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি

মৌমাছি, মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি,  দাঁড়াও না একবার ভাই। ওই ফুল ফোটে বনে, যাই মধু আহরণে, দাঁড়াবার সময় তো নাই।’ ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয়ই নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের এই কবিতাটি পড়েছ।  সত্যি সত্যি মৌমাছিরা খুবই ব্যস্তসমস্ত আর কর্মঠ পতঙ্গ। বিশদ

05th  May, 2024
কীভাবে এল ঘড়ি?
কালীপদ চক্রবর্তী

ছোটবেলা থেকেই আমরা শুনে আসছি সময় মতো সব কাজ করতে হবে। সময়ে স্কুল যেতে হবে,  সময়ে ঘুম থেকে উঠতে হবে, সময়ে পড়তে বসতে হবে। আমরা এটাও শুনেছি সময় কারও জন্য অপেক্ষা করে না। তাই যুগ যুগ ধরে মানুষ যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টা করে আসছে। বিশদ

05th  May, 2024
লড়াইয়ের অপর নাম মানসী

ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। দুর্ঘটনায় হারান একটি পা। কিন্তু হেরে যাননি। তারপর থেকে ব্যাডমিন্টনই তাঁর ধ্যানজ্ঞান। মনের অদম্য শক্তিতে ভর করে সাফল্যের শিখর ছুঁয়েছেন মানসী। সেই অনুপ্রেরণার গল্পই শোনালেন সৌগত গঙ্গোপাধ্যায় বিশদ

28th  April, 2024
আশ্চর্য ফুল

ফুল কে না ভালোবাসে! কিন্তু আশপাশের পরিচিত ফুলের বাইরে কিছু অদ্ভুত-দর্শন ফুলের খোঁজ দিলেন রুদ্রজিৎ পাল বিশদ

28th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: রঙিন শিশি

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

28th  April, 2024
রকেট বার্ড
অনির্বাণ রক্ষিত 

ছোট্ট বন্ধুরা, বিশ্বের দ্রুততম প্রাণীর প্রসঙ্গ উঠলে তোমাদের কোন কোন প্রাণীর নাম প্রথমে মাথায় আসে? অনেকেই হয়তো বলবে চিতা কিংবা বাজপাখি বা ঈগলের কথা। কিন্তু এমনও একটি প্রাণী রয়েছে, যা এদের সবাইকে পিছনে ফেলতে পারে। বিশদ

28th  April, 2024
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
একনজরে
যেন সিনেমার টানটান চিত্রনাট্য। দাক্ষিণাত্যের এক হাসপাতালে বসে শ্যুটআউটের ছক কষেছিল সে! তারপর পরিকল্পনা অনুযায়ী বাঁকড়ার পঞ্চায়েত অফিসে পাঠানো হয়েছিল ভাড়াটে শ্যুটার। তদন্তে নেমে এমন ...

চলতি লোকসভা নির্বাচনে ভোটের হারে ঘাটতির ধারা অব্যাহত। তবে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হল, তৃতীয় দফায় বাংলার চারটি আসন মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুর, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণে ৪০ বছর পর ভোটের হার এত কম! ...

তপনের গোফানগর ফরেস্টে এক ব্যক্তির কঙ্কাল উদ্ধার হল। বুধবার ময়নাতদন্তের জন্য ওই কঙ্কাল বালুরঘাট হাসপাতালে পাঠানোর পাশাপাশি তদন্ত শুরু করেছে তপন থানার পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম যতীন বর্মন (৩৫) ...

৯ টেস্টে ৭০ গড়। তিনটি শতরান। তার মধ্যে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরোয়া সিরিজে রয়েছে দু’টি ডাবল সেঞ্চুরি। এখন ভারতের টেস্ট ও টি-২০ দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ যশস্বী জয়সওয়াল। রাজস্থান রয়্যালসের বাঁ হাতি ওপেনার সম্পর্কে উচ্ছ্বসিত ব্রায়ান লারা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আজ অর্থাগম ক্ষেত্রটি মধুর। কাজ করেও সাফল্যের অভাব। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫৪- ইতালীয় ব্যবসায়ী, অভিযাত্রী, নৌ-বিশারদ এবং মানচিত্র নির্মাতা আমেরিগো ভেসপুসির জন্ম
১৮৬৬- স্বাধীনতা সংগ্রামী গোপালকৃষ্ণ গোখলের জন্ম
১৮৭৪- তৎকালীন বোম্বেতে চালু হয় প্রথম ঘোড়ায় টানা ট্রাম
১৮৭৯- নারী সচেতনতা প্রসারকল্পে কেশবচন্দ্র সেন আর্য নারী সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন
১৯০৯ - হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সংগীতের (ফারুকাবাদ ঘরানার) সঙ্গীতশিল্পী জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের জন্ম 
১৯৬০- বিশ্বখাদ্য ও ড্রাগ প্রশাসন ঘোষণা করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বড়ি ব্যবহার করা যাবে
১৯৬৭- ভারতের প্রথম মুসলিম প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হন জাকির হোসেন
১৯৮৪- অক্সিজেন না নিয়েই এভারেস্ট জয় করেন ফু দোর্
১৯৮৬- নেপালী শেরপা পর্বতারোহী  তেনজিং নোরগে  যিনি প্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ী এডমন্ড হিলারির সাথে ছিলেন
১৯৯৪- নেলসন ম্যান্ডেলা বর্ণবৈষম্যহীন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন
১৯৯৮– সঙ্গীতশিল্পী তালাত মামুদের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৬২ টাকা ১০৬.০৬ টাকা
ইউরো ৮৮.১৯ টাকা ৯১.৩১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪। প্রতিপদ ৩/১৮ দিবা ৬/২২ পরে দ্বিতীয়া ৫৮/৮ রাত্রি ৪/১৮। কৃত্তিকা নক্ষত্র ১৭/১৩ দিবা ১১/৫৬।  সূর্যোদয় ৫/৩/১০, সূর্যাস্ত ৬/২/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১০/১৬ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।  
২৬ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪। প্রতিপদ দিবা ৭/৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র দিবা ১/৪। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/৪। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৯ গতে ৬/৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গ. ১২/৫৬ মধ্যে। 
২৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে হারিয়ে ৬০ রানে ম্যাচ জিতল বেঙ্গালুরু

11:52:44 PM

আইপিএল: ২২ রানে আউট স্যাম, পাঞ্জাব ১৭০/৮ (১৫.৩ ওভার), টার্গেট ২৪২

11:42:07 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট প্যাটেল, পাঞ্জাব ১৭৪/৯ (১৬.১ ওভার), টার্গেট ২৪২

11:35:00 PM

আইপিএল: ৩৭ রানে আউট শশাঙ্ক, পাঞ্জাব ১৫৩/৬ (১৪ ওভার), টার্গেট ২৪২

11:32:07 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট আশুতোষ, পাঞ্জাব ১৬৪/৭ (১৫ ওভার), টার্গেট ২৪২

11:28:46 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট লিভিংস্টোন, পাঞ্জাব ১২৬/৫ (১১.২ ওভার), টার্গেট ২৪২

11:14:21 PM