শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্ব টেনিস মহল বলছে, উইম্বলডনের আসল ফাইনাল তো শুক্রবার। যা সরকারিভাবে সেমি-ফাইনাল ম্যাচ। মুখোমুখি রজার ফেডেরার ও রাফায়েল নাদাল। বর্তমান বিশ্ব টেনিসের যাবতীয় আকর্ষণ এখন এই দুই হেভিওয়েট প্লেয়ারের দ্বৈরথ ঘিরে।
উল্লেখ্য, বুধবার অল ইংল্যান্ড ক্লাবের কোর্টে রজার ফেডেরার সিঙ্গলসে শততম জয় হাসিল করেছেন।
শুক্রবার বিশ্বের দু’ম্বর ফেডেরার ও তিন নম্বর নাদালের মধ্যে ৪০তম সাক্ষাৎ হতে চলেছে। অল ইংল্যান্ড ক্লাবের কোর্টে দুই খেলোয়াড়ের চতুর্থ সাক্ষাৎ হতে চলেছে। এর আগে তিনবার উইম্বলডনে ফেডেরার ফাইনালে নাদালকে হারিয়েছেন ২০০৬ ও ২০০৭ সালে। ২০০৮ সালে পাঁচ সেটের ‘এপিক ফাইনাল’এ সুইস কিংবদন্তী ফেডেরারকে হারান স্প্যানিশ তারকা নাদাল। ফরাসি ওপেনে দুই মহাতারকার সাক্ষাৎ হয়েছে ছ’বার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই খেলোয়াড় মুখোমুখি হয়েছেন চারবার। একমাত্র ইউ এস ওপেনে নাদাল-ফেডেরারের লড়াই হয়নি।
উইম্বলডনের পর বছরের শেষ গ্র্যান্ডস্ল্যাম ইউ এস ওপেন। নিউ ইয়র্কের আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে ২৪ হাজার দর্শকাসন রয়েছে। যাকে সবচেয়ে বৃহৎ স্পোর্টস এরিনা বলা হয়। সেই এরিনা এখনও পর্যন্ত নাদাল-ফেডেরার দ্বৈরথ দেখতে পায়নি। অথচ ফেডেরার ইউ এস ওপেন জিতেছেন পাঁচবার। নাদাল জিতেছেন তিনবার।
আজ উইম্বলডনের সেমি-ফাইনালে ফর্ম-ফিটনেসের দিক থেকে অনেক বিশেষজ্ঞ রাফায়েল নাদালকে ফেভারিট বললেও উইম্বলডনের গ্রাস কোর্টে সেরা প্লেয়ারের নাম রজার ফেডেরার। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে আটবার উইম্বলডন খেতাব। শেষ জিতেছেন ২০১৭ সালে। নাদাল দু’বার উইম্বলডনের মুকুট পরেছেন। ২০০৮ ও ২০১০ সালে।
ফরাসি ওপেনের সম্রাট ৩২ বছর বয়সী নাদাল উইম্বলডনে ফেডেরারের সঙ্গে লড়াইকে বেশ উপভোগ করছেন। এই প্রসঙ্গে ‘কিং অব ক্লে’ বলেন, ‘আমরা অনেক ভালো ম্যাচ খেলেছি। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে আমাদের উইম্বলডন ফাইনালে স্বপ্নের ম্যাচ হয়েছিল। দু’বারই খুবই আবেগপূর্ণ ম্যাচ হয়েছিল। বিশেষ করে ২০০৮ সালের ফাইনাল আমার জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে আমি আবেগমথিত হয়ে পড়েছিলাম। তবে তার আগের বছর ফাইনাল খেলতে পেরেছিলাম ভাবলে বেশ গর্ব হয়। ওই রকম একটা ম্যাচের সাক্ষী থাকা আমার জীবনের সুখস্মৃতি হয়ে থাকবে।’
২০১২ ও ২০১৭ সালের উইম্বলডন ভুলতে চাইবেন নাদাল। দু’বার চতুর্থ রাউন্ডের গণ্ডি পেরতে পারেননি স্প্যানিশ তারকা। গতবছর ৫ ঘন্টা ১৬ মিনিটের সেমি-ফাইনালে নোভাক ডকোভিচের কাছে হেরে গিয়েছিলেন নাদাল। বিশ্বের সেরা বাঁ-হাতি টেনিস প্লেয়ার বলছেন, ‘১১ বছর পর উইম্বলডনে আবার ফেডেরারের মুখোমুখি হচ্ছি। কোর্টে নামার আগে আমি সত্যিই উত্তেজিত। রজারের বিরুদ্ধে খেলা সবসময় আমার কাছে বিশেষ একটা মুহূর্ত। ওর বিরুদ্ধে খেলাটা আমি উপভোগ করি।’
এদিকে, শুক্রবার প্রথম সেমি-ফাইনালে বিশ্বের একনম্বর সার্বিয়ার নোভাক ডকোভিচ খেলবেন বিশ্বের ২৩ নম্বর স্পেনের রবার্তো বাতিস্তা আগুটের বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, বুধবার অল ইংল্যান্ড ক্লাবের কোর্টে রজার ফেডেরার সিঙ্গলসে শততম জয় হাসিল করেছেন।
শুক্রবার বিশ্বের দু’ম্বর ফেডেরার ও তিন নম্বর নাদালের মধ্যে ৪০তম সাক্ষাৎ হতে চলেছে। অল ইংল্যান্ড ক্লাবের কোর্টে দুই খেলোয়াড়ের চতুর্থ সাক্ষাৎ হতে চলেছে। এর আগে তিনবার উইম্বলডনে ফেডেরার ফাইনালে নাদালকে হারিয়েছেন ২০০৬ ও ২০০৭ সালে। ২০০৮ সালে পাঁচ সেটের ‘এপিক ফাইনাল’এ সুইস কিংবদন্তী ফেডেরারকে হারান স্প্যানিশ তারকা নাদাল। ফরাসি ওপেনে দুই মহাতারকার সাক্ষাৎ হয়েছে ছ’বার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই খেলোয়াড় মুখোমুখি হয়েছেন চারবার। একমাত্র ইউ এস ওপেনে নাদাল-ফেডেরারের লড়াই হয়নি।
উইম্বলডনের পর বছরের শেষ গ্র্যান্ডস্ল্যাম ইউ এস ওপেন। নিউ ইয়র্কের আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে ২৪ হাজার দর্শকাসন রয়েছে। যাকে সবচেয়ে বৃহৎ স্পোর্টস এরিনা বলা হয়। সেই এরিনা এখনও পর্যন্ত নাদাল-ফেডেরার দ্বৈরথ দেখতে পায়নি। অথচ ফেডেরার ইউ এস ওপেন জিতেছেন পাঁচবার। নাদাল জিতেছেন তিনবার।
আজ উইম্বলডনের সেমি-ফাইনালে ফর্ম-ফিটনেসের দিক থেকে অনেক বিশেষজ্ঞ রাফায়েল নাদালকে ফেভারিট বললেও উইম্বলডনের গ্রাস কোর্টে সেরা প্লেয়ারের নাম রজার ফেডেরার। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে আটবার উইম্বলডন খেতাব। শেষ জিতেছেন ২০১৭ সালে। নাদাল দু’বার উইম্বলডনের মুকুট পরেছেন। ২০০৮ ও ২০১০ সালে।
ফরাসি ওপেনের সম্রাট ৩২ বছর বয়সী নাদাল উইম্বলডনে ফেডেরারের সঙ্গে লড়াইকে বেশ উপভোগ করছেন। এই প্রসঙ্গে ‘কিং অব ক্লে’ বলেন, ‘আমরা অনেক ভালো ম্যাচ খেলেছি। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে আমাদের উইম্বলডন ফাইনালে স্বপ্নের ম্যাচ হয়েছিল। দু’বারই খুবই আবেগপূর্ণ ম্যাচ হয়েছিল। বিশেষ করে ২০০৮ সালের ফাইনাল আমার জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে আমি আবেগমথিত হয়ে পড়েছিলাম। তবে তার আগের বছর ফাইনাল খেলতে পেরেছিলাম ভাবলে বেশ গর্ব হয়। ওই রকম একটা ম্যাচের সাক্ষী থাকা আমার জীবনের সুখস্মৃতি হয়ে থাকবে।’
২০১২ ও ২০১৭ সালের উইম্বলডন ভুলতে চাইবেন নাদাল। দু’বার চতুর্থ রাউন্ডের গণ্ডি পেরতে পারেননি স্প্যানিশ তারকা। গতবছর ৫ ঘন্টা ১৬ মিনিটের সেমি-ফাইনালে নোভাক ডকোভিচের কাছে হেরে গিয়েছিলেন নাদাল। বিশ্বের সেরা বাঁ-হাতি টেনিস প্লেয়ার বলছেন, ‘১১ বছর পর উইম্বলডনে আবার ফেডেরারের মুখোমুখি হচ্ছি। কোর্টে নামার আগে আমি সত্যিই উত্তেজিত। রজারের বিরুদ্ধে খেলা সবসময় আমার কাছে বিশেষ একটা মুহূর্ত। ওর বিরুদ্ধে খেলাটা আমি উপভোগ করি।’
এদিকে, শুক্রবার প্রথম সেমি-ফাইনালে বিশ্বের একনম্বর সার্বিয়ার নোভাক ডকোভিচ খেলবেন বিশ্বের ২৩ নম্বর স্পেনের রবার্তো বাতিস্তা আগুটের বিরুদ্ধে।
