পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
এপ্রসঙ্গে টিচার-ইনচার্জ মইদুল ইসলাম বলেন, দু’জন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সম্প্রতি ইস্তফাপত্র জমা দেন। সিআইডি তদন্তে এসেছিল বলে জেনেছি।
সূতির গোঠা আজিজুর রহমান হাইস্কুলের সায়েন্সের শিক্ষক আব্দুল রাকিব গতবছরের নভেম্বরে শিক্ষকের পদ থেকে ইস্তফা দেন। তার মাসখানেকের মধ্যেই ওই স্কুলেরই ক্লার্ক আব্দুর রাহিদও পদত্যাগ করেন। দুই শিক্ষকেরই বাড়ি সূতি থানা এলাকায়। আচমকাই জোড়া ইস্তফা ঘিরে জোর জল্পনা শুরু হয়। দু’জনের নামে সূতি থানায় এফআইআর করে শিক্ষাদপ্তর। তারই তদন্ত শুরু করে সিআইডি। এদিন সিআইডির প্রতিনিধি দল আব্দুর রাহিদের বাড়িতে যায়। তারপর তাঁকে সঙ্গে নিয়ে বিকেলে স্কুলেও আসে। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক থেকে তারা স্কুল থেকে বেরিয়ে যায়।
প্রসঙ্গত, গত তিন বছর ধরে নথি জাল করে অনিমেষ তিওয়ারি ওই স্কুলে শিক্ষকতা করে আসছিলেন। তাঁর বাবা আশিস তিওয়ারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। নকল নিয়োগপত্র দিয়ে তাঁর ছেলেকে নিয়োগ করেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক। এমনই অভিযোগ ওঠে।