পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
সিপিএমের করা মামলায় ২০০৬সালের সেপ্টেম্বর মাসে এলাকার ১২জন তৃণমূল কর্মীকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। সেবছর জেলেই তাদের দুর্গাপুজো কেটেছিল। স্বপনবাবু পুজোর সময় জেলে কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তারা কান্নায় ভেঙে পড়ে। কর্মীরা জেল থেকে ছাড়া পেলেই পুজো করার আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৭সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জেল থেকে ছাড়া পান ১২জন। পুজোর আনন্দ ফিরিয়ে দিতে নিজের বাড়িতেই শুরু করেন বাসন্তীপুজো। ১২জন কর্মী ও তাঁদের পরিবারের লোকজনকে বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে খাওয়ানো ও নতুন পোশাক তুলে দেন। আজও সেই ধারা বজায় রেখে বাসন্তী পুজোয় এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কর্মীদের অষ্টমীর দিন নিমন্ত্রণ করে খাওয়ান। তুলে দেন নতুন বস্ত্র। কয়েকজন কর্মী মারা যাওয়ায় তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জন্য নতুন পোশাক বাড়িতে পৌঁছে দেন। তৃণমূল কর্মী পরিমল দেবনাথ, বাপি মল্লিক বলেন, আমরা তৃণমূল করায় ও পঞ্চায়েত হাতছাড়া হওয়ায় সিপিএম মিথ্যা মামলায় আমাদের ১২জনকে জেলে ঢুকিয়েছিল। সেইসময় আমাদের নিয়মিত খোঁজখবর নিতেন স্বপনদা। পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো সাহায্য করতেন। স্বপনবাবু বলেন, মিথ্যা মামলায় দুর্গাপুজোর সময় ওদের জেলে থাকতে হয়েছিল। ওরা ছাড়া পেতেই বাসন্তী পুজো করেছিলাম। সেই থেকে মায়ের পুজো চলে আসছে। -নিজস্ব চিত্র