কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
বর্ধমানে যুবকের মৃত্যু: বর্ধমান শহরের লোকো আমবাগান এলাকায় এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। সোমবার ভোরে ঘরের গ্রিলে ফ্যানের তার দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে ঝুলতে দেখেন পরিবারের লোকজন। মৃতের নাম লালু রাম(৩২)। তিনি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী ছিলেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনি মানসিক রোগী ছিলেন। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।
বর্ধমান শহরের তেজগঞ্জ এলাকার একটি হোমের আবাসিকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় হোমের বাথরুমে সিলিংয়ের হুকে গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে ঝুলতে দেখেন আবাসিকের কর্ণধার। মৃতের নাম উজ্জ্বল রুইদাস(৩২)। গলসি থানার গলিগ্রামে তাঁর বাড়ি। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস তিনেক আগে তাঁকে হোমে দিয়ে যান পরিবারের লোকজন। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের লোকজনের অনুমান।
বর্ধমান শহরের সরাইটিকর এলাকায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম ঝর্ণা দাস(৭৪)। রবিবার সন্ধ্যায় বাড়িতে তিনি অগ্নিদগ্ধ হন। সোমবার সকালে তিনি মারা যান। রান্না করার সময় গ্যাসের আগুনে তিনি পুড়ে যান বলে পরিবারের দাবি।
হীরাপুরে বধূর মৃত্যু: পশ্চিম বর্ধমানের হীরাপুর থানা এলাকায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম রিঙ্কু সাউ(২৮)। দিনকয়েক আগে বাড়িতে তিনি অগ্নিদগ্ধ হন। রবিবার রাতে তিনি মারা যান। সাংসারিক অশান্তির কারণে গায়ে আগুন লাগিয়ে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।
দেওয়ানদিঘিতে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী: দেওয়ানদিঘি থানার পাথরপুকুর এলাকায় কীটনাশক খেয়ে এক ব্যক্তি আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতের নাম স্বপন বাগ(৪২)। রবিবার রাতে বাড়িতে তিনি কীটনাশক খান। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সোমবার সকালে তিনি মারা যান। তাঁর আত্মহত্যার কারণ নিয়ে ধন্দে পরিবারের লোকজন।
মঙ্গলকোটে আত্মঘাতী বধূ: মঙ্গলকোট থানার ভাল্যগ্রামে শ্বশুরবাড়িতে কীটনাশক খেয়ে এক গৃহবধূ আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতার নাম প্রিয়া দাস(১৮)। মঙ্গলকোট থানারই বহরমপুরে তাঁর বাপেরবাড়ি। বছর আটেক আগে তাঁর বিয়ে হয়। সাংসারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।
কালনায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু: কালনার নিভুজিবাজার এলাকায় টোটো উল্টে গিয়ে চালকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম কওসর শেখ(৫৫)। নিভুজিবাজারেই তাঁর বাড়ি। দিনকয়েক আগে বাড়ি ফেরার সময় রাস্তায় টোটোটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। তাতে তিনি গুরুতর জখম হন। তাঁকে কালনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। রবিবার রাতে তিনি মারা যান।