কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
এদিকে দলীয় নেতার মৃত্যুর খবর পেয়ে এদিন হাসপাতালে যান কৃষকসভার রাজ্য সম্পাদক অমল হালদার ও নানুরের বিধায়ক শ্যামলী প্রধান। তবে, এদিন মৃতদেহের ময়নাতদন্ত না হওয়ায় ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন কৃষকসভার রাজ্য সম্পাদক। তিনি বলেন, একজন বৃদ্ধ মানুষের ময়নাতদন্ত সময়মতো হল না। পরিবারের হাতে এদিন দেহ তুলে দেওয়া গেল না। এর চেয়ে দুঃখের আর কী হতে পারে। কী কারণে ময়না তদন্ত হল না তা প্রশাসনের খতিয়ে দেখা উচিত। এর তদন্ত হওয়া উচিত। মৃতের পরিবারের লোকজনও এদিন দেহ না পেয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০০ সালের ২৭ জুলাই সূচপুরে ১১ জন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীকে খুনের ঘটনা ঘটে। ১১ জনকে লাঠি, লোহার রড ও কুড়ুল দিয়ে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। ঘটনায় মারাত্মক অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হামলা (১৪৮), বেআইনি জমায়েত (১৪৯) ও খুন (৩০২) ধারায় মামলা রুজু হয়। সেই ঘটনায় ৪৪জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন বীরভূমের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক বিশ্বনাথ কোনার। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে সিপিএমের প্রাক্তন জেলা পরিষদের ও জেলা কমিটির কয়েকজন সদস্য রয়েছেন।