শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গোবিন্দপুর পূর্বপাড়ায় ১৩০০ ভোটার। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন, এই বুথের ভোটারদের অনেকে ভোটার কার্ডের সঙ্গে উল্লিখিত আধার কার্ড বা প্যান কার্ড লিঙ্কের বিষয়ে জানতে চান। বিডিও অফিস থেকে তাঁদেরকে বলা হয়, এরজন্য ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় রয়েছে। তারমধ্যে গ্রামপঞ্চায়েতে জমা দিতে হবে। বিষয়টি শুনে ওই বুথে ভিড় জমে যায়। যদিও ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বুথ লেভেল অফিসাররা বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই কাজ করবেন। ভোটার সংখ্যা বেশি বলে বুথে গিয়েই এই কাজ সাধারণ মানুষকে করাতে হচ্ছে। আর সেই কাজ করতে গিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, ওই বুথ লেভেল অফিসার বুথেই নিয়ে এসেছেন নিজের জেরক্স মেশিন। সঙ্গে একজন ছেলেকেও রেখেছেন। ভোটার লিস্টের কাজ করতে গেলে জেরক্সের প্রয়োজন হচ্ছে। সেই কাগজ বুথেই জেরক্স করার জন্য টাকা নেওয়া হচ্ছে। স্থানীয়রা বলেন, সেই জেরক্সের মূল্য বাজারের থেকে বেশি। ওই অফিসার এভাবে মানুষের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন। এবিষয়ে ওই বুথ লেভেল অফিসার বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনা করছে এলাকার কিছু মানুষ। আমার এই বুথে ১৩০০ ভোটার। আমি বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই লিঙ্কের কাজ করতে গিয়ে দেখছি কারও কাছে জেরক্স নেই। আমি সকলকে বুথে আসতে বলি। সেখানে মানুষের সুবিধার্থে আমার জেরক্স মেশিন নিয়ে কাজ করছি। একটা ছেলেকেও রাখা হয়েছে। যারা জেরক্স আনছেন না তাঁরা ওই জেরক্স মেশিন থেকে তাঁদের কাগজ জেরক্স করে এখানে জমা দিয়ে দিচ্ছেন। সেই জেরক্সের টাকা ওই ছেলেটি নিচ্ছে। ভোটার লিস্টের কাজের জন্য কোনও টাকা মানুষের কাছ থেকে নিচ্ছি না। কিছু ব্যবসায়ী আমার বিরুদ্ধে মানুষকে উত্তেজিত করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। বুথে জেরক্স করে অনেক সময় টাকা কম নেওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে তেহট্ট-১ ব্লকের বিডিও শেখরকুমার চৌধুরী বলেন, বিষয়টি শুনেছি। লিখিত অভিযোগ কেউ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।