হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
উল্লেখ্য, প্রতিদিন হাওড়া থেকে শান্তিনিকেতন এক্সপ্রেস বোলপুর আসার পর সেখান থেকেই আবার ইঞ্জিন বদল করে হাওড়ার উদ্দেশে ফিরে যায়। এদিনও একইভাবে ইঞ্জিন বদল করে ফিরে যাওয়ার পথেই এই দুর্ঘটনা ঘটে। যার জেরে প্রায় ২৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পর আবার ইঞ্জিনটির সঙ্গে জুড়ে রওনা দেয় ট্রেনটি। রেল কর্তৃপক্ষের তরফে স্পষ্ট কোনও বিবৃতি না দেওয়া হলেও প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, ইঞ্জিন বদলের সময় গাফিলতির জেরেই এই ঘটনা ঘটেছে। কর্তৃপক্ষের তরফে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ঘটনায় কারও আহত বা চোট পাওয়ার খবর না থাকলেও এই বিষয়টিকে কোনওমতেই গুরুত্বহীনভাবে দেখা যাবে না। কারণ, ট্রেনটি আরও গতি নিয়ে নেওয়ার পর যদি ইঞ্জিন থেকে বগি আলাদা হয়ে যেত, সেক্ষেত্রে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ও দুর্ঘটনার কবলে পড়ার আশঙ্কা থেকেই যেত। তাই বলা যেতে পারে, এদিন বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন শান্তিনিকেতন এক্সপ্রেসের যাত্রীরা।