ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
রামভোলা হাইসস্কুলের প্রধান শিক্ষক তপনকুমার দাস বলেন, আমাদের স্কুল থেকে এই প্রথম কেউ রাজ্যে প্রথম হল। চন্দ্রচূড় সেন আমাদের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি থেকেই পড়াশোনা করছে। ছোট থেকেই ও মেধাবী। প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, আমাদের স্কুলে ধারাবাহিকভাবে ছাত্ররা ভালো ফল করলেও সামান্য কিছু নম্বরের জন্য মেধা তালিকায় জায়গা পায় না। তবে বিগত দুই-তিনবছর ধরে মেধা তালিকায় স্কুলের পরীক্ষার্থীরা স্থান করছে। আমাদের আরও দায়িত্ব বেড়ে গেল। আগামীতে যাতে স্কুলের ছাত্ররা আরও ভালো ফল করতে পারে সেই চেষ্টা চালিয়ে যাব। এদিনের ব্যস্ততার মাঝেই চন্দ্রচূড়ের কণ্ঠে শোনা গেল আবৃত্তি— ছেলেবেলার ছেলে খেলার সেই আনন্দক্ষণ/ আকাশ ছিল সুনীল উদার, রোদ্দুরে টানটান। শহরের রেলগুমটিতে চন্দ্রচূড়ের বাড়িতে তার প্রতিবেশীরা শুভেচ্ছা জানাতে চলে আসেন। হাজির হন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার আমিনা আহমেদ, তাঁর স্বামী কোচবিহার জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি আব্দুল জলিল আহমেদ, পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, এনবিএসটিসি’র চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায়, রামভোলা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক তপনকুমার দাস। চন্দ্রচূড়কে মিষ্টি মুখ করানো, ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান সকলেই। রবি ঘোষ বলেন, চন্দ্রচূড় সেন কোচবিহারের মানুষের মাথা উঁচু করে দিয়েছে। আমি নিজেও রামভোলা হাইস্কুলের ছাত্র। সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছিলাম। আমার স্কুল, চন্দ্রচূড়কে নিয়ে গর্ববোধ করছি।