শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এবারের ভোটের গতিপ্রকৃতি দেখে রাজনৈতিক মহলের দাবি, ফব প্রার্থী নীতীশচন্দ্র রায় ৬ শতাংশ ভোট পেতে পারেন। একইসঙ্গে পিয়া রায়চৌধুরীর ভোট অনেকটা বৃদ্ধির সম্ভবনা রয়েছে। বামেদের যে তিন শতাংশ ভোট বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে, তা কাটবে বিজেপির ভোট থেকেই। সেদিক থেকে বিজেপি ও তৃণমূলের ভোটের শতাংশ সমান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। একই সঙ্গে জেলার একাধিক জায়গায় শতাধিক বুথে এজেন্ট দিতে পারেনি বিজেপি, সেখানে তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা দাপিয়ে ভোট করিয়েছে। সবমিলিয়ে বিজেপির থেকে তৃণমূল প্রার্থী কয়েক কদম এগিয়ে রয়েছে।
সিপিএমের কোচবিহার জেলা কমিটির প্রাক্তন সম্পাদক মহানন্দ সাহা বলেন, এবারের নির্বাচনে আমাদের প্রাপ্ত ভোটের শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। আমরা প্রথম থেকে বলে এসেছি এবছর দলের ভোট দলকে দিতে হবে। দলের শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে। মানুষ বিজেপি ও তৃণমূল দু’পক্ষকেই দেখেছে। সবমিলিয়ে এবারের নির্বাচনে ছয় শতাংশের নীচে আমাদের ভোট আসবে না। এটা অস্বীকার করার জায়গা নেই আমাদের সমর্থকদের একাংশের ভোট গত লোকসভায় বিজেপির বাক্সে পড়েছিল। এবার সেটা হচ্ছে না। তৃণমূলের কোচবিহার জেলা চেয়ারম্যান গিরীন্দ্রনাথ বর্মন বলেন, বামেদের ভোট বিজেপিতে গিয়েছিল বলেই গত লোকসভায় বিজেপি জিততে পেরেছে। আমরা এবার যা হিসেব পাচ্ছি, তাতে বামেদের ভোট ওদের প্রার্থীর দিকেই গিয়েছে। আমরা আমাদের নিজেদের শক্তিতেই এবারের নির্বাচনে জয়লাভ করব। বিজেপির কোচবিহার জেলা সম্পাদক অভিজিৎ বর্মন বলেন, বামেদের ভোট নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। বামেরা এখন গুরুত্বহীন। তৃণমূলের দিক থেকেও মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।