কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
মধ্য হলদিবাড়ির বাসিন্দা মমতা বর্মন বলেন, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে আমাদের এলাকার বাড়িগুলির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু কেউ ক্ষয়ক্ষতি পরিদর্শন করেনি। আমরা সরকারিভাবে ত্রাণ বা অন্যান্য সহযোগিতাও পাইনি। তাই বাধ্য হয়ে ব্লক অফিসে এসেছি। আর এক বাসিন্দা সাবিত্রী সরকার বলেন, ঝড়ে ঘরের চাল ফুটো হয়ে গিয়েছে। আমাদের এলাকার কেউ একটা ত্রিপল পর্যন্ত পাননি। অথচ পাশের গ্রামের ক্ষতিগ্রস্তরা ত্রিপল ও অন্যান্য সাহায্য পেয়েছেন। আমরা খুব খারাপ অবস্থার মধ্যে রয়েছি।
বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন কুমারগ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সংশ্লিষ্ট এলাকার সদস্য তথা পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী দলনেতা নলিত দাস। তিনি বলেন, মহিলারা বাধ্য হয়েই ব্লক অফিসে এসেছেন। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে মধ্য হলদিবাড়িতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ দেওয়া হলেও, ৫৪ নম্বর বুথে ত্রাণ ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কোনও ব্যবস্থাই করা হয়নি। আমরা বারবার প্রশাসনকে জানানো হলেও, এবিষয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
কুমারগ্রামের বিডিও গৌতম বর্মন বলেন, ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। মধ্য হলদিবাড়ির বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।