পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
বৈষ্ণবনগর এবং সুজাপুর কেন্দ্র থেকে যথাক্রমে ২০১১ এবং ২০১৬ সালে কংগ্রেস বিধায়ক নির্বাচিত হন ঈশা। ২০১৯ সালে প্রথমবার মালদহ উত্তর কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভাতে লড়াই করে হেরে যান। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে ফের লড়াই করে সুজাপুরে পরাজিত হন। এবছর ফের তিনি লড়াই করছেন লোকসভায়। তবে উত্তরের পরিবর্তে এবার তিনি মালদহ দক্ষিণের কংগ্রেস প্রার্থী।
২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত তাঁর পেশ করা তিনটি হলফনামা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০২১ সালের তুলনায় বর্তমানে কমেছে সম্পদের পরিমাণ। ২০১৯ সালে ঈশা খানের অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ৭ লক্ষ ৫১ হাজার টাকার। নিজের নামে কোনও গয়না বা গাড়ি ছিল না ঈশার। তাঁর স্ত্রী সৈয়দা সালেহা নেহার নুরের অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ৭৪ লক্ষ ৬১ হাজার টাকার। তবে তাঁর নিজস্ব একটি দামী গাড়ি এবং ৭০ গ্রাম সোনার গয়না ছিল। পাঁচ বছর আগে ঈশার স্থাবর সম্পত্তি ছিল চার লক্ষ টাকার। স্ত্রীর নামে কোনও স্থাবর সম্পত্তি ছিল না।
২০২১ সালে ঈশা খানের অস্থাবর সম্পত্তি বেড়ে হয় ১৫ লক্ষ ৪৯ হাজার টাকার। অন্যদিকে তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মূল্য বেড়ে দাঁড়ায় ৯৩ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা। ওই বছর ঈশার স্থাবর সম্পত্তি ছিল ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার। তবে তাঁর স্ত্রীর নামে কোনও স্থাবর সম্পত্তি ছিল না।
২০২৪ সালে ঈশার অস্থাবর সম্পত্তির মূল্য কমে দাঁড়িয়েছে ৯ লক্ষ ৭০ হাজার টাকায়। অন্যদিকে ঈশার স্ত্রীর বর্তমান অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ১ কোটি ২৪ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা। গত তিন বছরে কমেছে ঈশার স্থাবর সম্পত্তিও। তাঁর স্থাবর সম্পত্তির বর্তমান মূল্য ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা। অন্যদিকে তাঁর স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের মূল্য ১০ লক্ষ ৫ হাজার টাকা।
কানাডার ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ৫৩ বছর বয়সি ঈশা খান চৌধুরীর নামে কোনও ফৌজদারি মামলা নেই বলেও জানানো হয়েছে তাঁর হলফনামায়।