পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
এব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানার জন্য ফোন করা হলে মৌসম বলেন, আমি এদিন কলকাতায় ছিলাম। সন্তানদের নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়েছে। এদিনই প্রথম স্কুল খুলেছে। ফলে সেখানে থাকাটা জরুরি ছিল। প্রার্থীদের মনোয়নন জমার দিন থাকতে না পারার বিষয়টি দলকে জানিয়েছিলাম। তিনি আরও বলেন,আমি ইতিমধ্যে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে নেমেছি। ইংলিশবাজার, পুরাতন মালদহ এবং চাঁচলে প্রচার করেছি। পুরাতন মালদহ এবং চাঁচলের কর্মসূচিতে উত্তর মালদহের প্রার্থীও উপস্থিত ছিলেন। জেলায় ফিরে ফের দলের হয়ে প্রচার শুরু করব।
মালদহ জেলা তৃণমূল সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি অবশ্য মৌসমের অনুপস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের প্রশ্নে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।
এদিন জেলার দু’টি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীদের নিয়ে পৃথক পৃথক মিছিল বের হয়। দক্ষিণ মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা ইংলিশবাজার শহরের বৃন্দাবনী ময়দানে জমায়েত করেন। সেখান থেকে প্রার্থী সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীরা হুডখোলা গাড়িতে চেপে শহর পরিক্রমা করেন। কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে এসে মিছিল শেষ হয়। অন্যদিকে, উত্তর মালদহের প্রার্থীকে নিয়ে নিয়ে কর্মীরা পুরাতন মালদহের সাহাপুর এলাকায় সমবেত হন। সেখান থেকে ধামসা-মাদল, ঢাক সহযোগে বাউল ও আদিবাসী নৃত্যের দল নিয়ে পদযাত্রা শুরু হয়। মহানন্দা নদীর সেতু অতিক্রম করে মিছিল ইংলিশবাজার শহরে ঢোকে। নেতাজি মোড়, পোস্টঅফিস মোড় হয়ে জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে তা শেষ হয়। দুই প্রার্থী একসঙ্গে প্রশাসনিক ভবনে প্রবেশ করেন।
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ভোটে জেতার ব্যাপারে আমি ১০০ শতাংশ আশাবাদী। দলের নেতা-কর্মীরা উদয়াস্ত পরিশ্রম করছেন। জেলাবাসী প্রচারে ভালো সাড়া দিচ্ছে। তা ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে বলে আমরা মনেকরি। শাহনওয়াজ আলি রায়হান বলেন, মালদহের দু’টি আসনেই এবার ঘাসফুল ফুটছে। এনআরসি, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন সহ জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যাবতীয় বিষয়ের বিরোধিতা করে আমরা প্রচারে করছি। মনোনয়ন জমার দিন সাধারণ মানুষের আশীর্বাদ পেয়েছি।
মালদহ উত্তরের বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু বলেন, তৃণমূল যাই বলুক এবার মানুষের মনে পদ্মফুল গেঁথে গিয়েছে। মালদহের দু’টি আসনেই আমাদের জয় নিশ্চিত। নিজস্ব চিত্র