পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
ফালাকাটা-মাদারিহাট রাজ্য সড়কের আড়াই মাইল এলাকা থেকে ঢিলছোড়া দূরত্বে বালাতোর্সা নদীর উপর এই সেতুটি রয়েছে। অপ্রশস্ত সেতু দিয়ে গাড়ি চলাচল করতে পারে না। পুরনো ও বেহাল সেতুটি আড়াই মাইল, নবনগর, শাকালুরহাট, হরিনাথপুর এলাকায় বাসিন্দাদের ভরসা। সেতুর লোহার খুঁটিতে মরচে ধরেছে। বিভিন্ন অংশে গর্ত তৈরি হয়েছে। কিছু রেলিংও ভেঙেছে। টোটো ও বাইক উঠলে সেতু কেঁপে ওঠে। এই সেতু পেরোলে জটেশ্বর, ডালিমপুর, পাঁচ মাইল সহ বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করা যায়। কিন্তু সেতুর এমন বিপজ্জনক অবস্থায় বাসিন্দারা বিপদে পড়েছেন। রীতা দাস, পার্বতী দাস নামে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, সেতুটির বেহাল দশা। তা সত্ত্বেও দুর্বল সেতু চিহ্নিত করে বোর্ড ঝোলানো হয়নি। প্রার্থীরা গ্রামে এলেই আমরা সেতু সংস্কারের দাবি জানাব। টোটো চালক রতন মণ্ডল, বিজয় দাস বলেন, এই পাঁচ বছরে সাংসদ কোনওদিন এলাকায় আসেনি। জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরাও সেতু সংস্কারে কোনও উদ্যেগ নেয়নি। এবিষয়ে ফালাকাটা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ তথা ফালাকাটা তৃণমূল কংগ্রেসের গ্রামীণ ব্লক সভাপতি সঞ্জয় দাস বলেন, বালাতোর্সা নদীর সেতুটি বহু পুরনো ও বেহাল। লোকসভা ভোটের পর জেলা পরিষদ বা উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের টাকায় নতুন সেতু তৈরি করা হবে।
অপরদিকে বিজেপির ফালাকাটা বিধানসভার আহ্বায়ক জয় সূত্রধর বলেন, সংসদ ও বিধায়ককে তৃণমূল পরিচালিত প্রশাসন কাজ করতে দেয়নি। তৃণমূল জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে সেতুটি বানাতে পারত। এখন নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে চাইছে। \
নিজস্ব চিত্র