শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
গতমাসে ঢাকায় শেষ হয়েছে বিএসএফ এবং বিজিবির ডিজি স্তরের ৪৮তম দ্বিবার্ষিক বৈঠক। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চার হাজার ৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। বৈঠকে ঠিক হয়েছে, সীমান্ত বরাবর মাদক, গবাদি পশু এবং সীমান্তপার অপরাধ রুখতে সহোযোগিতা বাড়ানো হবে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিজিবি আধিকারিক জানিয়েছেন, কোনও ভারতীয় পাচারকারী সীমান্ত পার করে বাংলাদেশে পৌঁছে গেলেই তিনি ব্যবসায়ী হিসেবে খাতির পান। পশুপিছু ৫০০ টাকা করে দিলেই বাংলাদেশে যাওয়ার অলিখিত ছাড়পত্র পেয়ে যান এই পাচারকারীরা। বিজিবির নর্থ ওয়েস্ট রিজিয়নের কম্যান্ডার জালাল গনি বলেছেন, দুই দেশই এই বিষয়ে বছরের পর বছর ধরে একে অপরকে সহযোগিতা করে আসছে। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ধোঁয়াশা রয়ে গিয়েছে। এতকিছুর পরেও চোরাচালানকারীদের প্রতি কিছুটা সহানুভূতি দেখিয়েছেন গনি। তাঁর মতে, চোরাকারবারীরা অত্যন্ত গরিব। উন্নত জীবনযাত্রার জন্য নয়, পেটের দায়ে এঁরা এই কাজ করেন। তাই চোরাকারবারীদের গুলি করে খুন করলে সমস্যার সমাধান হবে না। বিএসএফের নর্থ ফ্রন্টিয়ারের আইজি আজমল সিং জানিয়েছেন, ‘আমরা মারণাস্ত্রের ব্যবহার কমিয়ে আনার সিদ্ধন্ত নিয়েছি।’