ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
আর তাই রাজ্যে রাজ্যে দলীয় নেতাদের উদ্দেশে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের বার্তা, শুধুই এলাকার ভোটার নন। বরং তুলনায় অনেক বেশি জনসংযোগ গড়ে তুলুন পার্টির তৃণমূল স্তরের নেতাকর্মী এবং সমর্থকদের সঙ্গেও। তাঁদের ক্ষোভ, অসন্তোষ সম্পর্কে খোঁজখবর নিন। তার সুরাহার ব্যবস্থা করুন। এখানেই শেষ নয়। একপ্রকার ‘অন্তর্ঘাতে’র আশঙ্কা থেকেই নির্বাচনী প্রচারে নজরদারির জন্য আলাদা টিমও তৈরি করছে গেরুয়া ব্রিগেড। রাজ্যে রাজ্যে দলীয় নির্বাচনী প্রচারগুলিতে কোনওরকম ছন্দপতন হচ্ছে কি না, ওই টিমের প্রতিনিধিদের তা খতিয়ে দেখতে বলা হচ্ছে।
প্রশ্ন উঠছে, ভোটপর্বের মধ্যে বিজেপির এহেন বোধোদয় কেন? বিগত পাঁচ বছর কেন দলের নিচুতলার কর্মী-সমর্থকদের ক্ষোভ-অসন্তোষ সেভাবে খেয়াল রাখা হয়নি? বিজেপির পক্ষ থেকে অবশ্য ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে যে, কোনও দল যত বড় হয়, তত এহেন ঘটনা বৃদ্ধি পায়। এমন ঘটনাক্রম আদতে বিজেপির জন্য ইতিবাচক! মূলত লোকসভা নির্বাচনের টিকিট নিয়ে অসন্তোষ এবং ‘বহিরাগত’ ও ‘ঘরের ছেলে’ প্রার্থী ইস্যুতেই মাত্রাছাড়া ক্ষোভ রয়েছে বিজেপির অন্দরে।