পুলিসি হেফাজতেই আত্মহত্যা করল সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় এক অভিযুক্ত। কিছুদিন আগেই এই ঘটনার তদন্তে নেমে একদল দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। গতকাল, বুধবার মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চের লকআপেই আত্মহত্যা করে অভিযুক্ত অনুজ থাপন (৩২)।
ঋণের উপর সুদ নেওয়ার ক্ষেত্রে নানাবিধ কারচুপি করছে ব্যাঙ্ক। তার খেসারত দিতে হচ্ছে সাধারণ গ্রাহককে। এই অভিযোগ এবার সরাসরি করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)।
হড়পা বানে ভেসে গেল উত্তর কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ এলাকা। তিনদিন ধরে ব্যাপক বৃষ্টি হয়েছে উপত্যকায়। এর জেরে ভেসে গিয়েছে হান্দওয়ারার পাঁচটি গ্রাম। বেশ কয়েকটি জায়গায় ভূমিধসও হয়েছে। ভূমিধস এবং হড়পা বানের জেরে এখনও পর্যন্ত কাশ্মীর উপত্যকায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। জখম বহু।
দশ বছর পর কর্মী পিএফের (ইপিএফ) সর্বোচ্চ মাসিক বেতনের উর্ধ্বসীমা বৃদ্ধির পথে হাঁটতে চলেছে মোদি সরকার? শ্রমমন্ত্রকের শীর্ষ সূত্রে এখবর জানা গিয়েছে। এই মুহূর্তে ইপিএফের সর্বোচ্চ মাসিক বেতনের ঊর্ধ্বসীমা ১৫ হাজার টাকা।
বিবস্ত্র অবস্থায় রাস্তায় হাঁটানো হচ্ছে দুই কুকি মহিলাকে, তাঁদের পিছনে উন্মত্ত জনতা। ক্যামেরার সামনেই চলছে শারীরিক হেনস্তা। মণিপুরের এই ভিডিও নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা দেশকে। গত বছর মণিপুরে মেইতেই-কুকিদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়।
তীব্র দহনের সঙ্গে ভোটের উত্তাপও ছড়িয়েছে গোটা দেশে। অথচ ভোটের ময়দানে দেখা যাচ্ছে না আম আদমি পার্টির (আপ) তরুণ সাংসদ রাঘব চাড্ডাকে। আবগারি দুর্নীতি মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে কার্যত বেপাত্তা তিনি।
আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি: লোকসভা ভোটের ভরা মরশুমেও খামতি নেই গেরুয়াকরণে! জন্মলগ্ন থেকে দূরদর্শনের ট্রেডমার্ক সুরধ্বনির সঙ্গে ভেসে আসা লালরঙা লোগো হঠাৎ বদলে গেল গেরুয়ায়। প্রসার ভারতীর সিদ্ধান্তে ডিডি নিউজে আচমকাই ভেসে উঠল নতুন লোগো। লেগে গেল রাজনীতির রং। আর সেইসঙ্গে শুরু হল তীব্র বিতর্ক, তাহলে কি সরকারি চ্যানেলকে নিজেদের প্রচারে ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি?
সম্প্রতি বিভিন্ন সরকারি ক্ষেত্রে গেরুয়া রঙের ব্যবহার চোখে লাগার মতো বেড়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, এভাবে আসলে সরকারের সঙ্গে দলকে মিশিয়ে দিতে চাইছে বিজেপি। পশ্চিমবঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের অধীনে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রং গেরুয়া না করায় জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের টাকা মোদি সরকার আটকে রেখেছিল বলে অভিযোগ। এবার সরকারি সংবাদ চ্যানেলের লোগোতেও গেরুয়া রং ব্যবহার করে আদতে বিজেপি ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) প্রচার বাড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে দাবি বিরোধীদের। যদিও প্রসার ভারতীর বক্তব্য, নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে ডিডি নিউজ। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই লোগোর রং বদল। এর আগে আর এক সরকারি সংবাদ চ্যানেল ডিডি ইন্ডিয়ার লোগোর রং বদলেও গেরুয়া করা হয়েছিল। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। যদিও সেক্ষেত্রে নির্বাচন শুরুর ঠিক আগে গেরুয়া রংই বা কেন বেছে নেওয়া হল, সেই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।
গত মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিডি নিউজের তরফে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তাতে বলা হয়, এখন থেকে অত্যাধুনিক পরিকাঠামো ব্যবহার করে সংবাদ পরিবেশন করা হবে। সেই ভিডিওতেই দেখা যায়, বদলে যাচ্ছে ডিডি নিউজের লোগোর রং। তবে সরকারি চ্য্যানেলে বিজেপির হয়ে প্রচারের অভিযোগ নতুন নয়। কিছুদিন আগেই ডিডি ন্যাশনালে বিতর্কিত সিনেমা ‘কেরালা স্টোরি’ সম্প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছিল। এই সিনেমা দেখিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে কেরলে ধর্মীয় মেরুকরণ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
প্রসার ভারতীর প্রাক্তন সিইও এবং বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ জহর সরকারের বক্তব্য, ‘এখন আর প্রসার ভারতী নেই, প্রচার ভারতী হয়ে গিয়েছে।’ এই প্রসঙ্গে জি-২০ সম্মেলনের লোগোয় গেরুয়া রঙের উপর পদ্মের ছবি, নতুন সংসদ ভবনে রাজ্যসভার অন্দরসজ্জা, কর্মীদের জামা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গেরুয়ার ব্যাপক ব্যবহারের প্রসঙ্গ তুলেছেন তিনি। আবার প্রসার ভারতীর বর্তমান সিইও গৌরব দ্বিবেদী সব সমালোচনা খারিজ করে বলেছেন, ‘ছয়-সাত মাস আগে আমরা ডিডি ইন্ডিয়ার লোগোর রং গেরুয়া করেছিলাম। তাই দু’টি চ্যানেলে একই রং ব্যবহার করা হচ্ছে। তার আগে ডিডি ন্যাশনালের রংও নীল এবং গেরুয়া করা হয়। শুধু রং নয়, আমরা পরিকাঠামো ও স্টুডিওরও অনেক বদল করেছি।’ তাঁর যুক্তি, ‘দূরদর্শনের লোগোর রং এর আগে বহুবার বদলেছে। গেরুয়া, হলুদ ও কালো মানুষ বেশি মনে রাখে।’
এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসের মুখপাত্র পি এল পুনিয়ার বক্তব্য, ‘এটা বিজেপির আর এক প্রোপাগান্ডা রাজনীতি। দূরদর্শনের চিরাচরিত লোগোর সঙ্গে আম জনতা পরিচিত। তাকে পাল্টে ফেলা হবে কেন? যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে কারণটাও বিস্তারিতভাবে জানাতে হবে। সেই ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে কি?’
সম্প্রতি বিভিন্ন সরকারি ক্ষেত্রে গেরুয়া রঙের ব্যবহার চোখে লাগার মতো বেড়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, এভাবে আসলে সরকারের সঙ্গে দলকে মিশিয়ে দিতে চাইছে বিজেপি। পশ্চিমবঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের অধীনে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রং গেরুয়া না করায় জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের টাকা মোদি সরকার আটকে রেখেছিল বলে অভিযোগ। এবার সরকারি সংবাদ চ্যানেলের লোগোতেও গেরুয়া রং ব্যবহার করে আদতে বিজেপি ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) প্রচার বাড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে দাবি বিরোধীদের। যদিও প্রসার ভারতীর বক্তব্য, নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে ডিডি নিউজ। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই লোগোর রং বদল। এর আগে আর এক সরকারি সংবাদ চ্যানেল ডিডি ইন্ডিয়ার লোগোর রং বদলেও গেরুয়া করা হয়েছিল। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। যদিও সেক্ষেত্রে নির্বাচন শুরুর ঠিক আগে গেরুয়া রংই বা কেন বেছে নেওয়া হল, সেই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।
গত মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিডি নিউজের তরফে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তাতে বলা হয়, এখন থেকে অত্যাধুনিক পরিকাঠামো ব্যবহার করে সংবাদ পরিবেশন করা হবে। সেই ভিডিওতেই দেখা যায়, বদলে যাচ্ছে ডিডি নিউজের লোগোর রং। তবে সরকারি চ্য্যানেলে বিজেপির হয়ে প্রচারের অভিযোগ নতুন নয়। কিছুদিন আগেই ডিডি ন্যাশনালে বিতর্কিত সিনেমা ‘কেরালা স্টোরি’ সম্প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছিল। এই সিনেমা দেখিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে কেরলে ধর্মীয় মেরুকরণ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
প্রসার ভারতীর প্রাক্তন সিইও এবং বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ জহর সরকারের বক্তব্য, ‘এখন আর প্রসার ভারতী নেই, প্রচার ভারতী হয়ে গিয়েছে।’ এই প্রসঙ্গে জি-২০ সম্মেলনের লোগোয় গেরুয়া রঙের উপর পদ্মের ছবি, নতুন সংসদ ভবনে রাজ্যসভার অন্দরসজ্জা, কর্মীদের জামা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গেরুয়ার ব্যাপক ব্যবহারের প্রসঙ্গ তুলেছেন তিনি। আবার প্রসার ভারতীর বর্তমান সিইও গৌরব দ্বিবেদী সব সমালোচনা খারিজ করে বলেছেন, ‘ছয়-সাত মাস আগে আমরা ডিডি ইন্ডিয়ার লোগোর রং গেরুয়া করেছিলাম। তাই দু’টি চ্যানেলে একই রং ব্যবহার করা হচ্ছে। তার আগে ডিডি ন্যাশনালের রংও নীল এবং গেরুয়া করা হয়। শুধু রং নয়, আমরা পরিকাঠামো ও স্টুডিওরও অনেক বদল করেছি।’ তাঁর যুক্তি, ‘দূরদর্শনের লোগোর রং এর আগে বহুবার বদলেছে। গেরুয়া, হলুদ ও কালো মানুষ বেশি মনে রাখে।’
এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসের মুখপাত্র পি এল পুনিয়ার বক্তব্য, ‘এটা বিজেপির আর এক প্রোপাগান্ডা রাজনীতি। দূরদর্শনের চিরাচরিত লোগোর সঙ্গে আম জনতা পরিচিত। তাকে পাল্টে ফেলা হবে কেন? যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে কারণটাও বিস্তারিতভাবে জানাতে হবে। সেই ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে কি?’
