শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
পরিবেশ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, শব্দদূষণ রোধে এর আগেই মাল্টি টোন্ড হর্ন, এয়ার হর্ন সহ বিকট শব্দের নানা সাইরেন ও হর্ন বাজানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। রোগী বহনের সময় অ্যাম্বুলেন্সে বেকন লাইট ব্যবহার বাধ্যতামূলকও করা হয়। তা সত্ত্বেও অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন নিয়ে বিস্তর অভিযোগ জমা পড়ছিল পরিবেশ দপ্তরে। সব কিছু খতিয়ে দেখে অবশেষে সাইরেনের শব্দের ডেসিবেল মাত্রা বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৮ আগস্ট অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেনের শব্দে রাশ টানার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, তাতে ঠিক হয়েছিল দিনের বেলা ৬৫ ডেসিবেল এবং রাতে ৫৫ ডেসিবেল শব্দমাত্রায় বাজাতে হবে। কিন্তু কয়েকদিন আগে পরিবেশ দপ্তরের তরফে এলাকা ভাগ করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোথায় কত ডেসিবেল মাত্রায় বাজানো যাবে অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন।
পরিবেশমন্ত্রী সৌমেনবাবু বলেন, এই বিধি লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিল্পাঞ্চল, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক এলাকা তো বটেই, এমনকী হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ সাইলেন্স জোন হিসেবে স্বীকৃত এলাকায় ডেসিবেল মাত্রা লঙ্ঘন করার বিষয়টিকে কঠোরভাবে দেখা হবে। পরিবেশ দপ্তর সূত্রে খবর, ভাগ করা হয়েছে চারটি এলাকা। দিন এবং রাতে কোন এলাকায় কোন শব্দমাত্রায় অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন বাজানো যাবে, তাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।