শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
রাজ্য পার্শ্বশিক্ষক সমন্বয় সমিতি ও অন্যরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। অভিযোগ, ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল যে চিঠি রাজ্য সরকারকে কমিশনারের তরফে থেকে দেওয়া হয়েছিল, তার পরিপ্রেক্ষিতে কোনও পদক্ষেপ পরবর্তীকালে করা হয়নি। ফলে উপরোক্ত খাতে পাওনা অর্থ তাঁরা পাননি। উল্লেখ্য, ওই তারিখে কমিশনার একটি চিঠি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সর্বশিক্ষা মিশনের প্রকল্প অধিকর্তাকে, যিনি স্কুল শিক্ষা দপ্তরের অধীনে কাজ করেন। তাঁকে চিঠিতে বলা হয়েছিল, প্রভিডেন্ড ফান্ড ও সম্পর্কিত অন্যান্য যেসব পাওনা এই শিক্ষকদের রয়েছে, তা যেন অবিলম্বে মিটিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালের ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্য বকেয়া রয়েছে।
মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী দেবব্রত সাহারায় আদালতকে জানান, ওই চিঠি দেওয়ার পরও কিছুই করা হয়নি। অন্যদিকে মামলাকারীদের নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ পিএফ কমিশনারের দ্বারস্থ হয়েছিল। কিন্তু, ওই কমিশনার সাফ জানিয়েছিলেন, বকেয়া পিএফ মেটাতেই হবে। অথচ, তারপরেও বেআইনিভাবে তা আটকে রাখা হয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে আদালত তার রায়ে কমিশনারকে বলেছে, এক মাসের মধ্যে ওই চিঠি পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ করতে হবে, ১৯৫২ সালের সম্পর্কিত আইন অনুযায়ী। পাওনা অর্থ তারপরেও না পাওয়া গেলে ওই আইনে তা আদায় করার জন্য যে নিদান দেওয়া আছে, সেইমতো পদক্ষেপ করতে হবে।