কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়ায় এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এই মরশুমের উষ্ণতম দিন হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। পুরুলিয়ায় এদিন তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাঁকুড়ায় গত সপ্তাহে আবহাওয়া অনেকটাই নরম ছিল। সেভাবে রোদের দাপটও দেখা যায়নি। ফলে স্বস্তিতেই ছিলেন জেলাবাসী। বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টিও হয়। কিন্তু, গত সপ্তাহের শেষের দিকে ফের তাপমাত্রার পারদ ক্রমাগত চড়তে থাকে। গত বৃহস্পতিবার জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার ৩৬.১ ডিগ্রি ছিল। শনিবার কিছুটা বেড়ে হয় ৩৮.৭ ডিগ্রি। রবিবার জেলায় তাপমাত্রা ৪০.২ ডিগ্রি হয়ে যায়। এদিন সোমবার তা আরও বেড়ে ৪১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়েছে।
সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে বাঁকুড়ায় রোদের দাপট শুরু হচ্ছে। মধ্য দুপুরে কার্যত চরম পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। এদিন বাইরে গরম হাওয়ায় অনেককেই হাঁসফাঁস করতে দেখা যায়। অনেকের দাবি, খুব দ্রুত ট্যাঙ্কের জল গরম হয়ে যাচ্ছে। তাতে ছেঁকা লাগার মতো উপক্রম হচ্ছে। গরমের দাপট শুরু হওয়ায় ইতিমধ্যেই বাঁকুড়া মেডিক্যালের সামনে জল ছত্র খোলা হয়েছে। গোবিন্দনগর ব্যবসায়ী সমিতির তরফে তা চলছে। এদিন সেখানে হাজির হন বাঁকুড়া কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী। তিনি সেখানে রোগীর পরিজনদের জল দেন। পুরুলিয়ার বলরামপুরেও চালকদের উদ্যোগে জল ছত্র খোলা হয়েছে। পথ চলতি মানুষদের জল দেওয়া হচ্ছে। গরম বাড়তে থাকায় বিভিন্ন জায়গায় জল কষ্ট শুরু হয়েছে।