পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, জখম ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি চিকিৎসার যাবতীয় খরচ রাজ্য সরকার বহন করবে। এখনও সাতজন পুরুষ, চার মহিলা এবং তিনটি শিশু সহ ১৪টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। বাড়ির ভেঙে পড়া চাঙড় সরিয়ে ন’জনকে গুরুতর জখম অবস্থায় উদ্ধার করেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর মুখপাত্র সচ্চিদানন্দ গাওড়ে জানিয়েছেন, ঘটনাস্থল থেকে শেষ ইটটি সরিয়ে না ফেলা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চলছে। মঙ্গলবারের মতো এদিন রাতেও কাজ করবেন বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর কর্মীরা। এখনও পর্যন্ত বাড়ির ধ্বংসস্তূপে কতজন চাপা পড়ে আছেন, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছে না। স্থানীয়দের দাবি, বহুতলের নীচে কয়েকটি খাবারের দোকান ছিল। সেই সব দোকানের কর্মী এবং ক্রেতারা চাপা পড়তে পারেন। তবে, সংখ্যাটি কত, তা নিয়ে কেউ নিশ্চিত নয়। এরই মধ্যে বাড়িটির মালিকানা নিয়ে চাপানউতোর তৈরি হয়েছে। রাজ্যের আবাসনমন্ত্রী রাধাকৃষ্ণ ভিখে পাতিল এদিন ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তিনি দাবি করেন, ব্যক্তিগত মালিকানার বাড়িটি অবৈধ উপায়ে তৈরি হয়েছিল। যদিও এর আগে বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন দাবি করেছিল, মহারাষ্ট্র আবাসন উন্নয়ন দপ্তরের(এমএইচএডিএ) অধীনে ছিল বাড়িটি। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের চেয়ারম্যান উদয় সামন্ত স্বীকার করেছেন, মুম্বইয়ের ডোংরি তাঁদেরই এলাকাভুক্ত। যে সংস্থাকে বাড়িগুলি পুনর্নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তাদের গাফিলতি প্রমাণ হলে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।