বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এবার বিজেপির প্রার্থী তালিকায় সবথেকে সমস্যা হল একঝাঁক গুরুত্বপূর্ণ লোকসভা আসনে প্রার্থী বদল করা। গান্ধীনগরে লালকৃষ্ণ আদবানির স্থানে নতুন কাউকে প্রার্থী করতে হবে। কানপুর থেকে মুরলীমনোহর যোশীর বদলে অন্য কাউকে প্রার্থী করতে হবে। পাটনাসাহিব কেন্দ্র থেকে লাগাতার নির্বাচিত শত্রুঘ্ন সিনহা এবার আর বিজেপির টিকিট পাবেন না। তাঁর স্থানে অন্য কাউকে বাছাই করতে হবে। দ্বারভাঙ্গা আসনের এমপি কীর্তি আজাদ যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসে। তাঁর ওই শূন্য স্থান অন্য কাউকে দিয়ে পূর্ণ করতে হবে। অমৃতসর আসন থেকে গতবার লড়াই করেছিলেন অরুণ জেটলি। যদিও ওই প্রবল মোদিঝড়েও তিনি পরাজিত হন। অর্থমন্ত্রী এবার অসুস্থ। তিনি সম্ভবত প্রার্থী হবেন না অমৃতসর থেকে। সংশয় রয়েছে সুষমা স্বরাজকে নিয়েও। তিনি মধ্যপ্রদেশের বিদিশা থেকে আর প্রার্থী হবেন কিনা তা অনিশ্চিত। কারণ অর্থমন্ত্রীর মতোই তিনিও কিডনির অসুখে ভুগছেন। এবং লোকসভা ভোটের প্রচারের মতো ধকল নিতে পারবেন কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় আছে। গোরখপুরে যোগী আদিত্যনাথের স্থানে আর যে বিজেপির কেউ জনপ্রিয় হতে পারছে না তার প্রমাণ ২০১৮ সালের উপনির্বাচন। ওই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী পরাজিত হন জোটপ্রার্থীর কাছে। এবার গোরখপুর নিয়ে তাই চিন্তায় বিজেপি। এরকম একঝাঁক প্রথম সারির হেভিওয়েট প্রার্থীর স্থানে নতুন করে কাউকে নিয়ে আসা অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ। একইভাবে এবার বহু কেন্দ্র থেকেই জয়ী প্রার্থীকেও সরিয়ে দেওয়া হবে বলে স্থির হয়েছে। অন্তত ১০০টি আসনের প্রার্থী বদল হতে পারে।