Bartaman Patrika
রাজ্য
 

 পরিব্রাজক বিবেকানন্দ

গুঞ্জন ঘোষ: শ্রীরামকৃষ্ণের দেহত্যাগের পর নরেন্দ্রনাথ স্বামী বিবেকানন্দরূপে ভারত পরিক্রমায় বেরিয়ে নিজেকে জানার সঙ্গে সঙ্গে জেনেছিলেন কোথায় ভারতের শক্তি আর কোথায় তার দুর্বলতা। আধ্যাত্মিকতার প্রাণকেন্দ্র ভারতবর্ষের লুপ্ত গৌরব পুনরুদ্ধারের সংকল্পে শিকাগো ধর্মমহাসভাকেই পাখির চোখ করলেন। কিন্তু সনাতন হিন্দুধর্মের আদর্শকে তৎকালীন মার্কিন দেশের হৃদয় মাঝে প্রতিষ্ঠিত করতে তিনি যেমন অক্লান্ত পরিশ্রম করে গুণীজনদের মাঝে প্রশংসিত হয়েছেন তেমনই অপমানিত হয়েছেন। নিজের দেশ ছেড়ে বিদেশ-বিভুঁইয়ে কপর্দকহীন এক সন্ন্যাসীকে নিগৃহীত করতে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন এদেশের ব্রাহ্মসমাজের প্রতিনিধি প্রতাপচন্দ্র মজুমদার। শিকাগো ধর্মমহাসভাতে বিশ্বের যেসব ধর্মের প্রতিনিধিরা নিজের নিজের ধর্মকে পরিচিত করতে উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে মার্কিন জনগণের হৃদয় কেড়েছিলেন হিন্দুধর্মের প্রতিনিধি ‘গৈরিক বসন ও বুদ্ধিদৃপ্ত দৃঢ় মুখমণ্ডল’ সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দই। যদিও শিকাগোতে প্রথম দিকে তাঁর নামের বানানবিধি নিয়ে যথেষ্ট বিভ্রান্তি হয়েছে। কেউ বলত ‘বিব্‌কা নন্দ’ আবার কেউ শুধুই ‘কানন্দ’। এর পরও বিবেকানন্দে মুগ্ধ শিকাগোবাসী। এই অবস্থায় নিজেরই স্বদেশবাসী ও প্রিয়জনতুল্য বিবেকানন্দের নামযশ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেই তুলনায় নিজের প্রতিপত্তিকে ক্ষয় হতে দেখে ঈর্ষায় জ্বলে উঠেছিলেন প্রতাপচন্দ্র। নিজের প্রতিদ্বন্দ্বীকে সোজা পথে পর্যুদস্ত করতে না পেরে শেষটায় ধর্মমহাসভার কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতাপচন্দ্র রটিয়ে দিলেন অদ্ভুত এক তত্ত্ব, ‘স্বামী বিবেকানন্দ ভারতের এমন এক ভবঘুরে সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত, যাহাদের কোন সামাজিক মর্যাদা বা প্রভাব নাই; বস্তুত তিনি ভণ্ড।’ মজুমদারের ঈর্ষাপরায়ণ কাজকর্ম দেখে ১৮৯৪ সালে আহত স্বামীজি গুরুভাই স্বামী রামকৃষ্ণানন্দকে শিকাগো থেকে লেখেন —
‘‘প্রভুর ইচ্ছায় মজুমদার মহাশয়ের সঙ্গে এখানে দেখা। প্রথমে বড়ই প্রীতি, পরে যখন শিকাগোসুদ্ধ নরনারী আমার উপর ভেঙে পড়তে লাগল তখন মজুমদার ভায়ার মনে আগুন জ্বলল।...আর মজুমদার পার্লামেন্ট অব রিলিজিয়নের পাদ্রীদের কাছে আমার যথেষ্ট নিন্দা করে, ‘ও কেউ নয়, ঠগ, জোচ্চোর; ও তোমাদের দেশে এসে বলে – আমি ফকীর’ ইত্যাদি বলে তাদের মন আমার উপর যথেষ্ট বিগড়ে দিলে!...’’
ধর্মমহাসভার অধিবেশন শেষ হলে স্বামীজি প্রচারের প্রয়োজনে একটি প্রচার সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা দিতে থাকেন। সেইসময় বিভিন্ন মার্কিন পত্রপত্রিকায় তাঁর বক্তৃতার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করা হলে প্রতাপচন্দ্রের ঈর্ষার আগুন দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। স্বামীজির বিজয়কীর্তিকে ধূলিসাৎ করতে নিজের ‘ইউনিটি এন্ড দি মিনিস্টার’ পত্রিকাটিকে সম্বল করে ময়দানে নামেন। ওই পত্রিকায় স্বামীজিকে ‘নবহিন্দু বাবু নরেন্দ্রনাথ দত্ত’ সম্বোধন করে বলা হয় যে, তিনি নাকি যুবাবয়সে ব্রাহ্মসমাজে আসেন শুধুমাত্র ‘নববৃন্দাবন’ থিয়েটারে অভিনয়ের জন্য। স্বামীজিকে ‘আমাদের পুরাতন বন্ধু’ বলে তীব্র কটাক্ষ করে একটি প্রবন্ধে লেখা হয়, ‘‘...আমরা জানি আমাদের বন্ধু যে নবীন হিন্দুমত প্রচার করিতেছেন, তাহা গোঁড়া হিন্দুধর্ম নহে। তাহার পক্ষে যাহা সম্পূর্ণ অকর্তব্য, তাহা হইতেছে কালাপানি পার হওয়া, ম্লেচ্ছদের অন্নগ্রহণ করা এবং সিগারেটের পর সিগারেট খাওয়া কিংবা ঐরূপ কিছু করা। খাঁটি গোঁড়া হিন্দু আমাদের যতখানি শ্রদ্ধা আকর্ষণ করিতে পারেন, আধুনিক হিন্দুমতাবলম্বী ব্যক্তি সেরূপ শ্রদ্ধা দাবি করিতে পারেন না। কিন্তু বিবেকানন্দের সুখ্যাতি বাড়াইবার জন্য আমাদের সহযোগী সাধ্যমত চেষ্টা করিলেও, তিনি যখন বাজে কথা বকিতে থাকেন, তখন আমাদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটে।” ওই প্রবন্ধে তাঁর সম্বন্ধে এত কথা বলা হলেও আসল সত্যটি হল, ব্রাহ্মসমাজের ‘নববৃন্দাবন’ নাটকে যোগীর ভূমিকায় আর কাউকে না পেয়ে সুগায়ক নরেন্দ্রনাথকে বহু পীড়াপীড়ি পর অভিনয়ের জন্য রাজি করানো হয়েছিল এবং মুখ্যভূমিকায় ছিলেন ব্রাহ্মসমাজের নেতা ও শ্রীরামকৃষ্ণের কৃপাধন্য কেশবচন্দ্র সেন। নরেন্দ্রনাথ সেই বয়সে থিয়েটারকে এতই অপছন্দ করতেন যে শহরের রাস্তার যে ফুটপাতে থিয়েটার সেই ফুটপাত তিনি একেবারেই মাড়াতেন না।
প্রতাপচন্দ্র কলকাতায় ফিরে রটিয়ে দিলেন বদনামে ভরা অদ্ভুত এক তত্ত্ব— “বিবেকানন্দ আমেরিকায় সব রকমের পাপ কাজ করেছে।” তা শুনে স্বামীজির জবাব ছিল, “বেচারির এতদূর অধঃপতনে আমি বিশেষ দুঃখিত। ভগবান ভদ্রলোককে কৃপা করুন।” তবুও স্বামীজির মনে আশঙ্কা ছিল এই যে, কলকাতার লোকমুখে এ রটনা প্রচারিত হয়ে তাঁর জননীর কানে পৌঁছলে তিনি প্রচণ্ড আঘাত পাবেন। এই রটনায় স্বামীজি প্রচণ্ড মর্মাহত হয়েছিলেন – “আমার বুড়ি মা এখনো বেঁচে আছেন, সারা জীবন তিনি অসীম কষ্ট পেয়েছেন...কিন্তু তাঁর শ্রেষ্ঠ আশার, তাঁর সবচেয়ে ভালবাসার যে ছেলেটিকে তিনি দান করেছেন, সে দূরদেশে গিয়ে – কলকাতায় মজুমদার যেমন রটাচ্ছে তেমনিভাবে – জঘন্য নোংরা জীবনযাপন করছে, এ সংবাদ তাঁকে একেবারে শেষ করে দেবে।” ( যুগনায়ক বিবেকানন্দ ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা ১১৭)
শুধু দেশবাসীর অপবাদ নয়, বিশেদেও তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে নানান কথা। তাঁর সমকালীন ভারতবর্ষকে অপপ্রচারের মাধ্যমে নরকের সিংহ দুয়ারে করে তুলে ছিল আমেরিকার খ্রিস্টান মিশনারীরা। তারা ভারতের মাটিকে নরক, ধর্মকে কুসংস্কার ও ভারতবাসীদের বিধর্মী আখ্যা দিয়ে এই দেশের উন্নতিকল্পে আমেরিকা থেকে অর্থসংগ্রহ করত। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল ‘রমাবাঈ সার্কল’ নামে এক স্বার্থান্বেষী ধর্মীয় সংঘ। যারা পাশ্চাত্যে ভারতীয় বিধবাদের বৈধব্যজীবনের ভয়ঙ্করতা নিয়ে মিথ্যা গল্প ফেঁদে অর্থোপার্জনের ব্যবসা শুরু করে। কিন্তু স্বামীজি যখন বক্তৃতামঞ্চে দাঁড়িয়ে তাদের মিথ্যার আবরণ সরিয়ে ভারতের সনাতন রূপটিকে সর্বসমক্ষে তুলে ধরলেন, তখন সেই কপটাচারীর দল দুটি প্রতিজ্ঞা করে – ‘জাহান্নমে যাইতে হয় তো তাহাও স্বীকার, কিন্তু নচ্ছার বিবেকানন্দের সর্বনাশ করিতেই হইবে।’ (যুগনায়ক বিবেকানন্দ ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১১৫)।
প্রতাপচন্দ্রের চেয়ে এরা ছিল শতগুণে ভয়ঙ্কর এবং স্বামীজির অনিষ্ট করতে এক কাঠি উপরে। ১৮৯৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ‘ডেট্রয়েট জার্নাল’-এ প্রকাশিত হয় যে, এক বক্তৃতামঞ্চে বারোজন ধর্মযাজক মিলে স্বামীজি ও তাঁর মতাদর্শকে কটূক্তি ও অশ্রাব্য গালিগালাজ দিয়ে আক্রমণ করেছিলেন। স্বামীজির প্রতি আঘাত হানতে তারা কতদূর নীচে নামেন তা স্পষ্ট হয় যখন আমেরিকা জুড়ে প্রচারিত হল – “বিবেকানন্দের অসদ্ব্যবহারে উত্ত্যক্ত হইয়া (মিশিগানের ভূতপূর্ব গভর্নরের স্ত্রী) শ্রীযুক্তা ব্যাগলিকে তাঁহার একটি অল্পবয়স্কা ঝিকে বিদায় দিতে হয়েছিল; বিবেকানন্দ অসম্ভব রকম আত্মসংযমহীন।” (যুগনায়ক বিবেকানন্দ ২য় খণ্ড, পৃ ১২১ – ১২২)
শ্রীযুক্ত জর্জ ডব্লিউ হেল ও তাঁর পত্নী – যাঁদের স্বামীজি বলতেন ‘ফাদার পোপ’ ও ‘মাদার চার্চ’; তাঁদের দুই কন্যা হ্যারিয়েট হেল ও মেরি হেল এবং দুই বোনঝি হ্যারিয়েট ম্যাককিন্ডলি ও ইসাবেল ম্যাককিন্ডলি স্বামীজির কাছে ছিল নিজের বোনের মতো স্নেহের। তাঁদের প্রাণঢালা ভালোবাসার প্রমাণ ছড়িয়ে আছে স্বামীজির বিভিন্ন চিঠিতে। সেই হেল পরিবারকে বেনামী চিঠিতে জানানো হয় যে স্বামী বিবেকানন্দ দুশ্চরিত্র। অতএব মিঃ হেল যেন তাঁর বাড়ির মহিলাদের বিবেকানন্দের সংসর্গ থেকে দূরে রাখেন। যে স্বামীজি নারীশিক্ষার উন্নতিকল্পে ব্রতী হয়ে ভারতে স্ত্রীমঠ প্রতিষ্ঠায় আন্তরিকভাবে সচেষ্ট ছিলেন, তাঁকেই রমাবাঈ সার্কলের তরফ থেকে হিন্দু কন্যাদের শিক্ষার বিরোধী বলে নিন্দা করা হয়। মিশনারীরা তাঁকে ধর্মপ্রচারকের বেশধারী রাজনীতিক বলতেও ছাড়েনি। সেইসময়ে তাঁকে যে প্রাণে মারারও ষড়যন্ত্র চলছিল তা আমরা জানতে পারি ডেট্রয়েটে এক নৈশভোজ চলাকালীন। খাওয়ার টেবিলে বসে স্বামীজি কফির পেয়ালায় চুমুক দিতে যাচ্ছেন, এমন সময় দেখেন শ্রীরামকৃষ্ণ আবির্ভূত হয়ে তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে বলছেন, ‘খাসনি, ও বিষ!’
প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যের জন্য বিশেষ বাণী বহন করে আনা স্বামীজি বর্ণবিদ্বেষের শিকারও হয়েছেন। গায়ের ময়লা রঙের জন্য বহু হোটেল ও রুচিবোধসম্পন্ন মার্কিনদের গৃহে তাঁর জায়গা হয়নি। এমন কী গুরু হওয়ার করণে প্রিয় শিষ্যের সঙ্গে সঙ্গে কুৎসার শিকার হয়েছেন শ্রীরামকৃষ্ণও। মিশনারীদের উদ্যোগে একটি সংবাদপত্রে শ্রীরামকৃষ্ণের একটি ছবি ছাপিয়ে তাঁর সম্বন্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য প্রকাশ করা হয়। তা দেখে স্বামীজি ব্যথিত হয়ে বলেন, ‘হায়! এ যে সাক্ষাৎ ভগবদ্বিদ্বেষ!’
কিন্তু এত করেও আমেরিকা ও পরে ইংল্যান্ডে তিনি ছিলেন “সমস্ত প্রকৃত ব্রহ্মপ্রবক্তাদের রহস্যের ও আধ্যাত্মিক নিঃসঙ্গতার মূর্ত বিগ্রহ।” দেশে-বিদেশে স্বামীজি যতবার মিথ্যাচার ও ভণ্ডামি দেখেছেন, ততবারই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণা করেছেন। তাঁর নিজের কথাতে ‘আমি জীবনে যত বাধা পেয়েছি ততই আমার শক্তির স্ফুরণ হয়েছে।’ বিবেকানন্দ এইখানেই আশ্চর্যের যে, তিনি কাউকে পরাস্ত করে নিজের জয়ের জন্য আনন্দ পেতেন না, বরং খুশি হতেন একটি সত্যের প্রতিষ্ঠা হয়েছে দেখে। তাঁর প্রতি মিথ্যে অপবাদ এলে কোনও কোনও সময় স্বামীজির হয়ে প্রতিবাদে নেমেছেন তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাশীল মার্কিন সমাজের একাংশ। যেমন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন শ্রীযুক্তা ব্যাগলি, জার্মান ভাষাবিদ শ্রীমতী মার্গুয়েরাইট, জর্জ ডব্লিউ হেল, মেরি হেল প্রমুখ। স্বামীজির এক বক্তৃতা শুনে বিশিষ্টা জার্মান ভাষাবিদ শ্রীমতী মার্গুয়েরাইটের মনে তাঁর পবিত্রতা ও মহত্ত্ব সম্বন্ধে এমন গভীর ছাপ পড়ে যে স্বামীজির সঙ্গে করমর্দনের পর তিন দিন তিনি নিজের হাত ধোওয়ার কথা ভাবেননি।
নিজের প্রতি ধেয়ে আসা মিথ্যাচারের কারণে যখন তাঁর প্রচারকার্যে ব্যাঘাত ঘটছিল তখন স্বামীজি আশা করেছিলেন যে তাঁর পক্ষ সমর্থন করে নিশ্চয় ভারত থেকে চিঠি মারফত সমুচিত জবাব আসবে। কিন্তু পাশ্চাত্যে থাকাকালীন প্রথমদিকে তাঁকে নিয়ে ভারতীয়দের যে অমনোযোগিতা, সেই সম্পর্কে কিছু অভিমত ধরা পড়েছে তাঁরই এক চিঠিতে – “...এই যে এক বৎসর যাবৎ আমি এখানে আছি – এর মধ্যে ভারতবর্ষের একজন খ্যাতনামা লোকও এদেশবাসীকে এ কথাটি জানানো উচিৎ মনে করেন নাই যে, আমি প্রতারক নহি।...” কিন্তু পরমুহূর্তেই ব্যক্ত হয়েছে তাঁর মনের কথাটি —“আমার চরিত্রের সর্বপ্রধান ত্রুটি এই যে, আমি আমার দেশকে ভালবাসি, বড় একান্তভাবেই ভালবাসি।”
সমালোচনা, ঈর্ষা যে সাফল্যের অংশ তা তো স্বামীজি জানতেনই। মানুষের গোটা জীবনটাই কঠিন পরীক্ষার ঘেরাটোপে বন্দি। তাই শিষ্য শরৎচন্দ্র চক্রবর্তীর এক প্রশ্নের উত্তরে স্বামীজি বলেছিলেন জীবনের সনাতন বাস্তব ও সারকথাটি — “...লোকে যখন আমায় খাতির করতে লাগল, তখন পাদ্রীরা আমার পেছনে খুব লাগল। আমার নামে কত কুৎসা কাগজে লিখে রটনা করেছিল! কত লোকে আমায় তার প্রতিবাদ করতে বলত। আমি কিন্তু কিছু গ্রাহ্য করতুম না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস— চালাকি দ্বারা জগতে কোন মহৎ কার্য হয় না; তাই ঐ সকল অশ্লীল কুৎসায় কর্ণপাত না করে ধীরে ধীরে আপনার কাজ করে যেতুম। দেখতেও পেতুম— অনেক সময় যারা আমায় অযথা গালমন্দ করত, তারাও অনুতপ্ত হয়ে আমার শরণ নিত এবং নিজেরাই কাগজে প্রতিবাদ করে ক্ষমা চাইত।...কি জানিস, বাবা, সংসারে সবই দুনিয়াদারি! ঠিক সৎসাহসী ও জ্ঞানী কি এসব দুনিয়াদারিতে ভোলে রে বাপ! জগৎ যা ইচ্ছে বলুক, আমার কর্তব্য কার্য করে চলে যাব – এই জানবি বীরের কাজ। নতুবা এ কি বলছে, ও কি লিখছে —ওসব নিয়ে দিনরাত থাকলে জগতে কোন মহৎ কাজ করা যায় না।” (বাণী ও রচনা ৯, পৃ ৭৪ - ৭৫)।
আশাহত হয়েও তিনি ভেঙে পড়েননি। শত বাধার প্রাচীর তৈরি করেও তাঁর গতিরোধ করায় যায়নি। নিজে ক্ষত হয়েছেন কিন্তু ক্ষতির বিস্তার চাননি। কেননা স্বামীজির হৃদয় জুড়ে ছিল ভারত ও ভারতবাসী।

12th  January, 2019
 মৃত্যুহীন জীবন...

একজন জন্মসন্ন্যাসী, ঠাকুর যাঁকে এই বলে বিশ্বাস করতেন, যে এই মহাপ্রাণটি জগতের হিতের জন্যে অবতীর্ণ হয়েছেন অনন্তের পরিমণ্ডল থেকে। ঠাকুর এও জানতেন তাঁর এই ধ্রুব শিষ্যটির শরীর বেশি দিন থাকবে না। স্বামীজিও সেকথা জানতেন কিন্তু তিনি সাধারণ পরিবেশে, সাধারণের মতো সাধারণ। তখন তাঁর কোনও অহঙ্কারই থাকত না।
বিশদ

12th  January, 2019
মমতার পরবর্তী নির্দেশের অপেক্ষায় স্বাস্থ্যভবন
‘আয়ুষ্মান ভারত’ থেকে বেরিয়ে আসায় ‘স্বাস্থ্যসাথী’
প্রকল্পের কোনও সমস্যাই হবে না, দাবি কর্তাদের

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার অভিযোগ তুলে ‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্প থেকে বেরিয়ে আসার পর রাজ্য তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ের স্বপ্নের প্রকল্প ‘স্বাস্থ্যসাথী’ স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে রূপায়ণে কোন সমস্যা হবে না। এমনই দাবি স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্তাদের।
বিশদ

12th  January, 2019
 তৃণমূলের ব্রিগেড সমাবেশে হাজির
থাকবেন ভিন রাজ্যের তিন মুখ্যমন্ত্রী

জানালেন মমতা

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী ১৯ জানুয়ারি তৃণমূল কংগ্রেসের ব্রিগেড সমাবেশে অন্য রাজ্যের তিনজন মুখ্যমন্ত্রী অংশ নেবেন। শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রিগেড সমাবেশে ভিন রাজ্যের বিভিন্ন দলের বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতার আসার কথা জানিয়েছেন।
বিশদ

12th  January, 2019
লক্ষ্য ভোট, আত্মঘাতী চাষিদের পরিবারগুলিকে শহরে এনে সমাবেশের পরিকল্পনা সিপিএমের কৃষক সংগঠনের

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গত কয়েক বছর ধরে কৃষক আত্মহত্যার ঘটনাবলি নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক গোটা দেশেই এখন তুঙ্গে। আসন্ন লোকসভা ভোটের আগে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারকে এব্যাপারে প্রায় সব বিরোধী দলই কাঠগড়ায় তুলে প্রতিদিনই তুলোধোনা করছে।
বিশদ

12th  January, 2019
শনি-রবি খোলা থাকছে উচ্চশিক্ষা বিভাগ
মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগে
রিপোর্ট তৈরিতে ব্যস্ত শিক্ষাকর্তারা

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন রাজ্যের কলেজগুলির অধ্যক্ষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। কিন্তু কী নিয়ে সেই বৈঠক হবে, তা নিয়ে এখনও অন্ধকারে তাঁরা। এদিকে, বিকাশ ভবনের কর্তাদের মধ্যেও এই বৈঠক নিয়ে প্রবল টেনশন। কারণ বৈঠকের ‘অ্যাজেন্ডা’ কী, তা স্পষ্ট নয় কারও কাছে। বিশদ

12th  January, 2019
  ব্রিগেডে ৮ ফেব্রুয়ারি সভা করতে আসতে পারেন মোদি

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ব্রিডেগ প্যারেড গ্রাউন্ডে রাজনৈতিক সমাবেশ করতে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার দিল্লিতে শুরু হওয়া দু’দিনের জাতীয় পরিষদের বৈঠকের মাঝে বঙ্গ নেতৃত্বকে এমনই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। যেখানে হাজির ছিলেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ সহ তাবড় নেতা-মন্ত্রীরা।
বিশদ

12th  January, 2019
অমিত শাহকে রাজ্যে ভোটে লড়ার চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ৪২টি আসনের মধ্যে তিনি কোথায় দাঁড়াবেন, সাংবাদিক সম্মেলন করে ঘোষণা করুন। ওঁকে একাই সেখানে ভো-কাট্টা করব। ব্রিগেড সমাবেশের সমর্থনে আয়োজিত শ্যামবাজারের সভা থেকে শুক্রবার এভাবেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন তৃণমূল যুব কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

12th  January, 2019
ধর্মঘটী শ্রমিক-কর্মচারী সংগঠনগুলি ফের মিছিলে

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরপর দু’দিন বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর ও অবরোধের মাধ্যমে ধর্মঘট করেও ক্ষান্ত থাকছে না বাম ও ডানপন্থী শ্রমিক ও কর্মচারী সংগঠনগুলি। এবার তারা ধর্মঘটের সময় তাদের উপর পুলিশ ও শাসক দলের হামলার প্রতিবাদে ফের রাস্তায় নামল।
বিশদ

12th  January, 2019
রাজ্যে পঞ্চায়েত স্তরে ক্যাম্প করে কাস্ট সার্টিফিকেট দেওয়া শুরু

 দীপ্তিমান মুখোপাধ্যায়, হাওড়া: কয়েকদিন আগেই বোলপুরে বীরভূম জেলা প্রশাসনিক বৈঠকে জাতিগত শংসাপত্র বা কাস্ট সার্টিফিকেট বিলি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য ছিল, বিভিন্ন জেলায় কাস্ট সার্টিফিকেট পেতে লোকজনকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
বিশদ

12th  January, 2019
কারিগরি সমস্যায় কেএমডিএ-র অবসরপ্রাপ্তদের পেনশন হল না

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সরকারি তরফে অনুমোদনে কারিগরি সমস্যার কারণে শুক্রবারও পেনশন হল না কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (কেএমডিএ) অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের। তবে এদিনই অর্থ দপ্তরের তরফে সংশ্লিষ্ট খাতে টাকা রিলিজ করে দেওয়া হয়েছে।
বিশদ

12th  January, 2019
স্বাস্থ্য বিমার সুবিধা দিতে স্বর্ণশিল্পীদের ‘পরিচয় কার্ড’

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: স্বর্ণশিল্পীদের জন্য ‘পরিচয় কার্ড’ নিয়ে এল দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বৃহত্তম সংগঠন জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল। যে কারিগররা ওই কার্ড পাবেন, তাঁদের স্বাস্থ্য বিমার সুযোগ দেওয়া হবে। ফলে রাজ্যের লক্ষাধিক মানুষ উপকৃত হবেন বলে দাবি করেছে ওই সংগঠনটি।
বিশদ

12th  January, 2019
চিটফান্ড কর্তার জেল হেফাজত

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: জামিন অযোগ্য ‘গ্রেপ্তারি পরোয়ানা’ জারি হয়েছিল আগে। হুগলির পুরশুড়ায় এক বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার সেই কর্তা শেখ সারাফাত আলিকে অবশেষে গ্রেপ্তার করল পুলিস। শুক্রবার ধৃতকে ব্যাঙ্কশালের সেবির বিশেষ আদালতে তোলা হয়।
বিশদ

12th  January, 2019
রাজ্যের টাকা নিয়ে কেন্দ্রের প্রচার, মোদিকে
তোপ দেগে আয়ুষ্মান ভারত ছাড়লেন মমতা

দেবাঞ্জন দাস, কৃষ্ণনগর: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি সম্বলিত চিঠি বাড়ি বাড়ি পাঠিয়ে কেন্দ্রের ঢক্কানিনাদের প্রতিবাদে ‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্প ছেড়ে বেরিয়ে এলেন ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই প্রকল্পে রাজ্যের অংশীদারিত্ব প্রত্যাহার করে নিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার কৃষ্ণনগর কলেজ ময়দানে সরকারি পরিষেবা প্রদান সভার মঞ্চ থেকে ক্ষোভ আর অসন্তোষ উগরে দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পে ৪০ শতাংশ অর্থ আমরা খরচ করি। অথচ রাজ্যকে কিছু না জানিয়ে বাড়ি বাড়ি চিঠি পাঠানো হচ্ছে। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীর ছবির সঙ্গে লোগোটা দেখেছেন? পদ্মফুলের মতো। সরকারি খরচে দলের প্রচার! অথচ এই প্রকল্পে ২০১৮ সালে ৬২৫ কোটি টাকা দিয়েছি আমরা।
বিশদ

11th  January, 2019
বই-পড়ুয়াদের জন্য সুখবর
রাজ্যের সরকারি গ্রন্থাগারে
সদস্য ফি উঠে যাচ্ছে

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বাংলার মানুষকে আর সরকারি গ্রন্থাগারের সদস্য হওয়ার জন্য কোনও ফি দিতে হবে না। গ্রন্থাগার পরিষেবা একেবারে নিঃশুল্ক করে দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এতদিন কেবল শিশু সদস্যদের এই সুবিধা দিয়ে এসেছে সরকার। এবার ১৮ বছরের বেশি বয়সের সব সদস্যই এই সুযোগ পেতে চলেছে।
বিশদ

11th  January, 2019

Pages: 12345

একনজরে
সংবাদদাতা, নবদ্বীপ: বিজেপি, সিপিএম ও নির্দল প্রার্থী জোট করে নবদ্বীপের মাজদিয়া-পানশিলা পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করলেও গত পাঁচ মাসে উপ-সমিত তৈরি না হওয়ায় এলাকার উন্নয়ন বন্ধ। দু’বার উপসমিতির জন্য সভা ডেকেও বানচাল হয়ে যায়। আজ বুধবার ফের প্রশাসনিক কর্তারা সভা ডেকে ...

বিএনএ, রায়গঞ্জ: পৃথক দু’টি ঘটনায় এক স্কুল ছাত্রী ও এক মহিলার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। অপর দিকে, মোটর বাইকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। পুলিস ও মৃতদের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে হেমতাবাদ থানার সমসপুর গ্রামে এক স্কুল ...

নয়াদিল্লি, ১৬ জানুয়ারি: সীমান্তে চীন ও পাকিস্তানের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে এবার সশস্ত্র কোয়াডকপ্টার (সশস্ত্র ড্রোন) তৈরি করে ফেলেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে বিতর্কিত সীমান্তে অপারেশনাল চাহিদা পূরণ করাই এর অন্যতম লক্ষ্য। ১১ জানুয়ারি নয়াদিল্লিতে সেনা প্রযুক্তি সেমিনার ২০১৯-এ এই ...

লন্ডন, ১৫ জানুয়ারি (এএফপি): ব্রিটিশ পার্লামেন্টে অনুমোদন পেল না খসড়া ব্রেক্সিট চুক্তি। মঙ্গলবার সংসদে ঐতিহাসিক ভোটাভুটিতে হেরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার বিষয়টি ফের ঝুলে রইল। তুমুল বিরোধিতার কারণে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর খসড়া চুক্তিটি অনুমোদন না পাওয়ার সম্ভাবনাই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৬১: ফরাসিদের কাছ থেকে পণ্ডিচেরির দখল নিল ব্রিটিশরা
১৯৩৮: কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪৬: অভিনেতা কবির বেদির জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.২৮ টাকা ৭১.৯৮ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৯৬ টাকা ৯৩.২১ টাকা
ইউরো ৭৯.৯৪ টাকা ৮২.৯৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৭৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,১০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৫৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ মাঘ ১৪২৫, ১৫ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, নবমী ৪৫/৫৫ রাত্রি ১২/৪৫। নক্ষত্র- অশ্বিনী ১৮/৫২ দিবা ১/৫৬, সূ উ ৬/২৩/৫, অ ৫/৮/৩৭, অমৃতযোগ দিবা ঘ ৮/৩২ গতে ১০/৪১ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৯ গতে ২/১৬ মধ্যে পুনঃ ২/৫৯ গতে ৪/২৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/০ মধ্যে পুনঃ ৮/৪০ গতে ১১/১৮ মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ঘ ৭/৪৩ গতে ৯/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৬ গতে ২/২৬ মধ্যে, কালরাত্রি ঘ ৬/৪৬ গতে ৮/২৬ মধ্যে।
 
৩০ পৌষ ১৪২৫, ১৫ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, নবমী রাত্রি ৭/৪৭/৩১। অশ্বিনীনক্ষত্র ৯/৪৮/৩৭। সূ উ ৬/২৪/২৭, অ ৫/৬/৪৩, অমৃতযোগ দিবা ঘ ৭/৬/১০ মধ্যে ও ঘ ৭/৫০/২৯ থেকে ঘ ১১/২৪/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৬/৪০ থেকে ঘ ৮/৩৯/৫১ মধ্যে ও ৯/৩৩/১ থেকে ১২/১২/৩৫ মধ্যে ও ১/৫৮/৫৬ থেকে ৩/৪৫/১৯ মধ্যে ও ৫/৩১/৪০ থেকে ৬/২৪/৩৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৪/৪৪ থেকে ৯/৫/১ মধ্যে, কালবেলা ১/৫/৫২ থেকে ঘ ২/২৬/৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৪৬/২৬ থেকে ঘ ৮/২৬/৯ মধ্যে। 
 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে জটিলতা বৃদ্ধি। মিথুন: শরীর-স্বাস্থ্য ভালো যাবে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৭৬১: ফরাসিদের কাছ থেকে পণ্ডিচেরির দখল নিল ব্রিটিশরা১৯৩৮: কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র ...বিশদ

07:03:20 PM

অনলাইনে অর্ধেক নারকেলের খোল বিকোচ্ছে ১৩৬৫ টাকায়
অর্ধেক নারকেলের খোলের দাম ১৩৬৫টাকা। তাও আবার ছাড় দিয়ে। আসল ...বিশদ

04:57:09 PM

দিনহাটায় স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে বেঁধে দোকান লুট 
কোচবিহারের দিনহাটার ওকরাবাড়িতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে বেঁধে রেখে দোকান লুট করল ...বিশদ

04:11:00 PM

ঘুম থেকে উঠতে দেরি, নাবালিকা পরিচারিকার মাথা ফাটালেন জয়েন্ট বিডিও-র স্ত্রী
দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার ‘অপরাধে’ বাড়ির নাবালিকা পরিচারিকাকে ...বিশদ

04:00:00 PM

বীরভূমের প্রান্তিক স্টেশনে কয়লা বোঝাই মালগাড়িতে আগুন 
কয়লা বোঝাই এক মালগাড়িতে আগুন লাগার ঘটনায় আতঙ্ক। বীরভূমের প্রান্তিক ...বিশদ

03:26:38 PM