কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
বিএনএ, চুঁচুড়া: বিজেপির হামলায় আক্রান্ত ধনেখালির গুড়াপের চারাগ্রাম পরিদর্শন করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিদল। রবিবার জেলা সভাপতি তথা কৃষি বিপণন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত, স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী অসীমা পাত্র ও কার্যকরী সভাপতি প্রবীর ঘোষাল সহ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের একটি প্রতিনিধিদল গ্রাম ঘুরে আক্রান্ত পরিবারগুলির সঙ্গে কথা বলেন।
গ্রাম ঘুরে দেখার পাশাপাশি আক্রান্ত কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পর জেলা সভাপতি তপন দাশগুপ্ত বলেন, দল ও আমরা সবসময় গুড়াপের এই আক্রান্ত কর্মীদের পাশে আছি। ওদের যে কোনও ধরনের অসুবিধা হলে তা আমাদের জানাতে বলেছি। তপনবাবু বলেন, আক্রান্ত পরিবারগুলির সমস্ত কিছু বিজেপি লুট করে নিয়ে গিয়েছে। তাই পরিবারগুলির জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করার জন্য জেলা প্রশাসনকে আবেদন করেছি। পাশাপাশি দলের তরফেও আজ সোমবার আক্রান্ত পরিবারগুলির জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করা হবে। তপনবাবু বলেন, সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া হার্মাদরা গরিব আদিবাসী পরিবারগুলি শুধু আমাদের সমর্থক বলে তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে সোনাদানা, জামাকাপড় এমনকী বাড়িতে থাকা চাল-ডালটুকুও লুট করে নিয়ে গিয়েছে। তাই অভিযুক্তরা যাতে দ্রুত গ্রেপ্তার হয় সেজন্য আমরা পুলিস প্রশাসনকেও আবেদন জানিয়েছি।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার দুপুরে গুড়াপের চারাগ্রামে বিজেপির ২০ থেকে ২৫ জনের একটি দুষ্কৃতী দল স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সহ মোট ১০ টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় বলে তৃণমূলের অভিযোগ। ভরদুপুরে বিজেপির এই হামলার ঘটনায় গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই দলের কর্মী সমর্থকদের মনোবল ফেরাতে শনিবার স্থানীয় বিধায়ক অসীমা পাত্র ওই গ্রামে যান। তারপর এদিন দলের জেলা সভাপতির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল দিয়ে গ্রাম পরিদর্শন করে আক্রান্ত পরিবারগুলির সঙ্গে কথা বলে। কিন্তু ঘটনার পর প্রায় তিন দিন কেটে গেলেও অভিযুক্তরা এখনও গ্রেপ্তার না হওয়ায় গ্রামবাসীদের ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে।
গ্রাম ঘুরে দেখার পাশাপাশি আক্রান্ত কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পর জেলা সভাপতি তপন দাশগুপ্ত বলেন, দল ও আমরা সবসময় গুড়াপের এই আক্রান্ত কর্মীদের পাশে আছি। ওদের যে কোনও ধরনের অসুবিধা হলে তা আমাদের জানাতে বলেছি। তপনবাবু বলেন, আক্রান্ত পরিবারগুলির সমস্ত কিছু বিজেপি লুট করে নিয়ে গিয়েছে। তাই পরিবারগুলির জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করার জন্য জেলা প্রশাসনকে আবেদন করেছি। পাশাপাশি দলের তরফেও আজ সোমবার আক্রান্ত পরিবারগুলির জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করা হবে। তপনবাবু বলেন, সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া হার্মাদরা গরিব আদিবাসী পরিবারগুলি শুধু আমাদের সমর্থক বলে তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে সোনাদানা, জামাকাপড় এমনকী বাড়িতে থাকা চাল-ডালটুকুও লুট করে নিয়ে গিয়েছে। তাই অভিযুক্তরা যাতে দ্রুত গ্রেপ্তার হয় সেজন্য আমরা পুলিস প্রশাসনকেও আবেদন জানিয়েছি।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার দুপুরে গুড়াপের চারাগ্রামে বিজেপির ২০ থেকে ২৫ জনের একটি দুষ্কৃতী দল স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সহ মোট ১০ টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় বলে তৃণমূলের অভিযোগ। ভরদুপুরে বিজেপির এই হামলার ঘটনায় গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই দলের কর্মী সমর্থকদের মনোবল ফেরাতে শনিবার স্থানীয় বিধায়ক অসীমা পাত্র ওই গ্রামে যান। তারপর এদিন দলের জেলা সভাপতির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল দিয়ে গ্রাম পরিদর্শন করে আক্রান্ত পরিবারগুলির সঙ্গে কথা বলে। কিন্তু ঘটনার পর প্রায় তিন দিন কেটে গেলেও অভিযুক্তরা এখনও গ্রেপ্তার না হওয়ায় গ্রামবাসীদের ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে।
