কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সদ্য শেষ হওয়া লোকসভা নির্বাচনে হুগলির জেলা সদর চুঁচুড়া বিধানসভায় প্রায় ২১ হাজার ১৬ ভোটের ব্যবধানে লিড পায় বিজেপি। তাই কালীঘাটের রিভিউ বৈঠকে তৃণমূল নেত্রী দলের এই ভরাডুবির কারণ অনুসন্ধানের জন্য বিধায়ককে নির্দেশ দেন। তারপরেই অসিতবাবু প্রথমে পুরসভার কাউন্সিলার ও কর্মী এবং পরে এক একটি পঞ্চায়েত ধরে সদস্য ও কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন। ওই বৈঠক থেকেই দলের নিচুতলার কর্মীদের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দেখতে পান। তাতে দেখা যায় ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই জনসমক্ষে তাদের ক্ষেভের কথা বিধায়ককে জানাতে পারেন নি বলে জানান। পাশাপাশি বহু ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষও তাঁকে সমস্যার কথা জানানোর সুযোগ পাননি বলে জানান। তাই সহজে দলের কর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ যাতে তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা জানাতে পারেন ও বিধানসভা এলাকার মানুষ নতুন কোনও পরামর্শ সরাসরি তাঁকে জানাতে পারেন সেজন্যই এই উদ্যোগ নিয়েছেন।
বিধায়কের দাবি, আগামী দু তিন দিনের মধ্যেই চুঁচুড়ার খাদিনা মোড় সংলগ্ন আমার যে দলীয় কার্যালয়টি রয়েছে তার বাইরে একটি অভিযোগ বা পরামর্শ গ্রহণের বাক্স বসানো হবে। যার চাবি আমার কাছে থাকবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় আমি ওই বাক্স খুলে জমা পড়া অভিযোগ বা পরামর্শগুলি দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। অসিতবাবু বলেন, শুধু পঞ্চায়েত সদস্য, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য বা বুথ বা ব্লক স্তরের নেতারা নয় আমার বিরুদ্ধেও যদি কারও কোনও অভিযোগ থাকে তা জানালে আমি ব্যক্তিগতভাবে অভিযোগকারীর সঙ্গে দেখা করে তার ক্ষোভের কারণ জেনে সমাধানের চেষ্টা করব।