সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
ট্যুইটে পশ্চিম রেলের তরফে বলা হয়েছে, এই যমরাজ মানুষের জীবনরক্ষায় সর্বদা সতর্ক থাকবেন। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে রেললাইন পারাপারকারীদের সচেতন করতে নতুন প্রচার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নিয়েছে আরপিএফ। এর মধ্যে দিয়ে যাত্রীদের ফুট ওভারব্রিজ বা সাবওয়ে ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। সঙ্গে গদা হাতে যমরাজের মানুষকে কাঁধে তুলে প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার ছবিও পোস্ট করা হয়েছে। আরও কিছু ছবি সহ পশ্চিম রেলের করা ফেসবুক পোস্টটিও ভাইরাল হয়েছে।
ট্যুইটারে বহু মানুষ রেলের এই প্রচার অভিযানের প্রশংসা করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘দারুণ কাজ পশ্চিম রেল। এই সচেতনতা প্রচারের মধ্যে দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য রেলের সমস্ত অফিসারদের সেলাম জানাই।’ অন্য একজনের ট্যুইট, ‘মানুষকে সচেতন করার জন্য খুবই অভিনব একটি উপায়। খুবই ভালো কাজ, চালিয়ে যান।’ তবে এই পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে। এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আশা করব এই যমরাজরা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ট্রেনচালকরা তাঁকে লাইনের ধারে ঠিকভাবে দেখতে পাবেন। যদি, যমরাজরাই এই প্রচার চলাকালীন আহত হন, তাহলে এই উদ্যোগ হাস্যকর হয়ে উঠবে।’ যমরাজদের বৈধ টিকিট রয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
এর আগে পথ নিরাপত্তা কর্মসূচির অংশ হিসেবে যমরাজের সাহায্য নিয়েছিল বেঙ্গালুরু এবং গুরুগ্রাম পুলিসও। সেক্ষেত্রে একজন পুলিস যমরাজ সেজে মানুষকে মদ্যপান করে গাড়ি চালানো বন্ধ করা বা অন্যান্য ট্রাফিক আইন মেনে চলার পরামর্শ দিতেন।