বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
২০১৬ সালে নবাম টুকি নেতৃত্বাধীন অরুণাচল প্রদেশের কংগ্রেস সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য আস্থাভোটে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল জে পি রাজখোয়া। তার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল কংগ্রেস। সেখানে প্রধান বিচারপতি জে এস খেহরের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ সরকারের পক্ষে রায় শুনিয়ে রাজ্যপালের ক্ষমতার বিস্তারিত তুলে ধরে। সেই রায়ে আদালত জানায়, ‘স্পিকারের কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করতে পারেন না রাজ্যপাল। কারণ, স্পিকারের গাইড বা মেন্টর রাজ্যপাল নন। এবং স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকারকে সরানোর ক্ষমতার তাঁর নেই। স্পিকার ও রাজ্যপাল দু’টোই স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সাংবিধানিক পদ।’