বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এদিকে সরকার পক্ষের আরও দাবি, দীর্ঘসময় ধরে আলোচনা, বিল পেশ, বিল পাশ, বিভিন্ন মোশন, জিরো আওয়ার ইত্যাদি নানাবিধ কাজের নিরিখে এবার এখনও পর্যন্ত দীর্ঘসময় ধরে সংসদীয় কাজ করা সম্ভব হচ্ছে। এমনকী বাজেট নিয়ে আলোচনাকে মধ্যরাত পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কোনও একটি বিল নিয়ে আলোচনা রাত সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত নিয়ে গিয়ে পরদিন বিল পাশ করানো হয়েছে দুপুরে। এভাবে বস্তুত সরকারপক্ষ প্রদর্শন করতে চাইছে মোদি সরকারের আমলে সংসদীয় কাজকে সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আর পক্ষান্তরে লোকসভায় গরিষ্ঠতা থাকলেও এখনও রাজ্যসভায় সরকারপক্ষ সংখ্যালঘু। তাই কয়েকটি সর্বসম্মতির ভিত্তিতে বিল পাশ হয়েছে রাজ্যসভায়। কিন্তু এখনও বহু বিল আটকে রয়েছে। এবং যতটা সহজে লোকসভায় পাশ করানো হয়েছে, ততটা অনায়াসে রাজ্যসভায় পাশ করাতে নারাজ বিরোধীরা। তাই সেই বিলগুলিকে আলোচনার পর সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর পক্ষপাতী বিরোধীরা। যা চাইছে না শাসক বিজেপি। আর সেই লক্ষ্য নিয়ে দ্রুত রাজ্যসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক সমর্থক এমপি যোগাড় করতে সচেষ্ট হয়েছে বিজেপি। আর মাত্র ৫ জন এমপির সমর্থন চলে এলেই আগামীদিনে রাজ্যসভায় গরিষ্ঠতা পাবে বিজেপি জোট তথা সমর্থকরা।