কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
সেই রাহুল আজ দেশের সাংসদ। দেশের প্রধান বিরোধী দলের সভাপতিও। কিন্তু, রাজাম্মার স্মৃতিতে আজও সদ্যোজাত রাহুলের মুখটাই গেঁথে রয়েছে। ওয়ানাড়ের যে গেস্ট হাউসে রাহুল থাকছেন, রবিবার সকালে সেখানেই সপরিবারে দেখা করতে আসেন রাজাম্মা। ব্যস্ত কর্মসূচি থাকলেও রাহুল তাঁদের জন্য সময় বের করে নেন। রাজাম্মার স্বামী এবং নাতি-নাতনিদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা হয় তাঁর। রাজম্মা তাঁর জন্মমুহূর্তের গল্প বলতে শুরু করলে মুখে হাল্কা হাসি নিয়ে মনোযোগ দিয়ে সবটা শোনেন রাহুল। ফেরার আগে কংগ্রেস সভাপতিকে বাড়িতে তৈরি কাঁঠালের চিপস এবং মিষ্টি উপহার দেন ওই বৃদ্ধা। রাহুলও পাল্টা তাঁর সঙ্গে ফের দেখা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পরে রাজাম্মা বলেন, ‘আমি খুব খুশি হয়েছি। সেই প্রথম কয়েকজনের মধ্যে আমিও ছিলাম, যাঁরা সদ্যোজাত রাহুলকে সেদিন কোলে নিয়েছিল। ওঁর সঙ্গে দেখা করার সময় সেই স্মৃতিগুলিই ভিড় করে আসছিল।’ তবে, কংগ্রেস সভাপতির নাগরিকত্ব নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তা কানে পৌঁছেছে রাজাম্মারও। সে সবে পাত্তা দিতে নারাজ তিনি। তাঁর সাফ কথা, ‘আমি সেদিন ডিউটিতে ছিলাম। ওঁর জন্মের সাক্ষী থেকেছি। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নাতিকে ভূমিষ্ঠ হতে দেখে শিহরিত হয়েছিলাম।’