কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মুখ খোলার কারণে কয়েকদিন আগে তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যুৎ ও শক্তি উৎস দপ্তরে বদল করা হয়েছে তাঁকে। তবে এখনও পর্যন্ত নতুন দপ্তরের দায়িত্ব গ্রহণ করেননি এই কংগ্রেস নেতা। সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে চণ্ডীগড় থেকে স্ত্রী নভজ্যোত কাউরকে প্রার্থী না করায় অমরিন্দর সিংকে দায়ী করেছিলেন সিধু। তাঁকে সমর্থন জানান তাঁর স্ত্রীও। তিনিও কংগ্রেসের একজন নেত্রী। এরপর থেকেই দু’পক্ষ প্রকাশ্যেই বাগযুদ্ধে জড়িয়েছেন। এর আগে লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংকে বারবার নিশানা করেছেন সিধু। শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিবের অমর্যাদা এবং ২০১৫ সালের পুলিসি গুলিচালনার ঘটনা নিয়ে কেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদল ও তাঁর ছেলে সুখবীরের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হল না, সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। জবাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে ঘরোয়া আড্ডায় অমরিন্দর সিং জানিয়েছিলেন, ‘যদি উনি একজন সত্যিকারের কংগ্রেসকর্মী হন, তাহলে পাঞ্জাবে ভোটের ঠিক আগে ওঁর নিজের ক্ষোভ ব্যক্ত করার বদলে একটি ভালো সময় বেছে নেওয়া উচিত।’
পাঞ্জাবের ১৩টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৮টিতে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ছিল, রাজ্যের শহরাঞ্চলে, বিশেষত ভাতিন্ডায় দলের আরও ভালো ফল হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু পাকিস্তান এবং গুরু গ্রন্থ সাহিব অপবিত্র করা নিয়ে হওয়া তদন্ত নিয়ে সিধুর করা মন্তব্যের কারণেই তা হয়নি। জবাবে তাঁকে কোণঠাসা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন সিধু। এমনকী, তাঁর দপ্তর বদলের আগে একটি মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগ না দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ফেসবুক লাইভে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।