উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুরের পুলিস সুপার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমরা মেলা চত্বরে একাধিক স্থান পরিদর্শন করেছি। কিছু স্থানে আলোর ব্যবস্থা ছিল না। সেই সব জায়গায় আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। একাধিক জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি কোনওপ্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেদিক নজর দিয়ে সাদা পোশাকের পুলিস কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। কয়েক হাজার পুলিস কর্মী ও সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে।
শুক্রবার থেকে সকাল থেকে কয়েক লক্ষ দর্শনার্থী মন্দির ও মেলা চত্বরে ভিড় জমান। তবে এবছর মোটর সাইকেল ও যানবাহন রাখার পার্কিংয়ের জন্য বেশি টাকা নেওয়ায় দূরদূরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরাদের মধ্যে ক্ষোভ জমেছে। মোটর সাইকলে প্রতি ৩০ টাকা, চার চাকা গাড়ি ৭০-১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এবারে পুজোর বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ২ কিলো ওজনের কদমার ব্যাপক চাহিদা দেখা গিয়েছে। সাধারণত ভক্তরা মায়ের কাছে ভোগ নিবেদন করতে হাঁড়ি সহ বাতাসা, সন্দেশ, ছোট কদমা দিয়ে থাকেন। তবে এবছর ভক্তরা ২ কেজি ওজনের কদমা ভোগ হিসেবে নিবেদন করছেন। এর দাম ৩৫০-৪০০ টাকা।
এদিন সারারাত্রি মালদহ-রায়গঞ্জ-হিলি সহ জেলার একাধিক রুটে যান চলাচল করে। ২০০০’র বেশি ছোট কালী মূর্তি ভক্তরা বোল্লা মায়ের কাছে নিবেদন করেন। বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য টোটোর ব্যবস্থা করা হয়। বোল্লা মোড় থেকে মন্দির পর্যন্ত তাঁরা টোটো করে এসে প্রতিমা দর্শন করেন। সন্ধ্যার পর থেকে পাঁঠা বলি দিতে মন্দিরের সামনে লম্বা লাইন পড়ে যায়। যাতে বিশৃঙ্খলা না হয় সেদিক নজর দিয়ে প্রচুর সেচ্ছাসেবক মোতায়েন করা হয়। দূরদূরান্ত থেকে অনেকে মেলায় এসে পরিজনদের হারিয়ে মেলা কমিটির দ্বারস্থ হন। সেখানে মাইকিং করে অনেকে পরিজনদের খুঁজে পান।