কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
বর্তমানে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে গুজরাত জুড়ে। প্রধান প্রধান শহরগুলিতে ছাড়িয়েছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে আমেদাবাদের তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। তার মধ্যে আরব সাগরের উপর গভীর নিম্নচাপের জেরে সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছ অঞ্চলে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করল গুজরাতের আবহাওয়া অফিস। ফলে, আগামী কয়েকদিনে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। বন্দরগুলিকে বিপদ সঙ্কেত জারি করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের আবহাওয়া অধিকর্তা জয়ন্ত সরকার জানিয়েছেন, ‘আরব সাগরের উপরের নিম্নচাপের জন্য আগামী ১৩ ও ১৪ জুন সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছ এলাকায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি, সাগরের ওই নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেবে।’ যদিও, লাক্ষাদ্বীপ ও পূর্ব-মধ্য আরব সাগর সংলগ্ন নিম্নচাপটি এদিন ঘণ্টায় ৩১ কিলোমিটার গতিতে উত্তরদিকে সরে গিয়েছে। জয়ন্ত আরও জানিয়েছেন, সৌরাষ্ট্র উপকূল জেলার ভাবনগর, আমরেলি, জুনাগড়, জামনগর, পোরবন্দর, দ্বারকায় ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে ভারী বৃষ্টি হবে।
এদিকে, এই নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে বর্ষা ফের পিছিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছে হাওয়া অফিস। সাধারণত ফি বছর ১৫ জুনের মধ্যে গুজরাতে বর্ষা ঢোকে। কিন্তু, এ বছর দেশে তথা কেরলেই দেরিতে ঢুকেছে বর্ষা। ফলে নিম্নচাপের জন্য এ রাজ্যে আরও দেরিতে মৌসুমি বায়ু ঢুকবে বলে মনে করছেন জয়ন্তবাবু।