কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
গত সপ্তাহেও অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ইডির জিজ্ঞাসাবাদ এড়িয়ে গিয়েছিলেন চন্দা। এর আগের জিজ্ঞাসাবাদে ইডি তাঁর বয়ান রেকর্ড করেছিল। ইডি সূত্রের খবর, চন্দা কোছরের ওই বয়ানের ভিত্তিতে এবার ব্যাঙ্কের অন্যান্য বেশ কিছু কর্তার বক্তব্য রেকর্ড করা হতে পারে। কারণ এর ফলে নতুন তথ্য সামনে আসতে পারে বলে মনে করছেন অফিসাররা। চন্দার সঙ্গেই তাঁর স্বামী দীপক কোছরকে গত মাসে জেরা করে বয়ান রেকর্ড করেছিল ইডি। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে চন্দার দেওর তথা দীপকের ভাই রাজীব কোছরকেও। এখন কোছর দম্পতি সহ এই মামলার অন্য অভিযুক্তদের সম্পত্তির পরিমাণ বিশ্লেষণের কাজ শুরু করেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। যাতে অর্থ তছরুপ প্রতিরোধ আইনে সেই সম্পত্তি ক্রোক করার উদ্যোগ নেওয়া যায়। গত ১ মার্চ চন্দা কোছর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তল্লাশি চলেছিল। তল্লাশি চালানোর হয়েছিল এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ভিডিওকন কর্তা বেণুগোপাল ধুতের বিরুদ্ধেও। অভিযোগ, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের সিইও থাকাকালীন ভিডিওকন গোষ্ঠীর জন্য ১ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করার ক্ষেত্রে অনিয়ম হয়েছিল। অভিযোগের তালিকায় রয়েছে বেণুগোপাল ধুতের তৈরি সংস্থা সুপ্রিম এনার্জি ও দীপক কোছরের সংস্থা নুপাওয়ার। মূলত সিবিআইয়ের দায়ের এফআইআরের ভিত্তিতে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি। সিবিআইয়ের অভিযোগ, ধুতের ভিডিওকন গোষ্ঠীকে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের সিইও হিসেবে চন্দা কোছর ওই বিশাল পরিমাণ ঋণ মঞ্জুর করার পর তাঁর স্বামী দীপকের সংস্থায় বড় বিনিয়োগ করেছিলেন ধুত। পরে ২০১২ সালে ভিডিওকন গোষ্ঠীর পাওয়া অর্থ অনাদায়ী ঋণে পরিণত হয়। এর ফলে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের ১ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়।