কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
উত্তরপ্রদেশের হামিরপুর জেলার একটি বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে বেআইনি বালি খাদানের কারবারের অভিযোগ ওঠে। সেটা ২০১২-২০১৬ সালের ঘটনা। তখন উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় ছিল সমাজবাদী পার্টি। মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন অখিলেশ যাদব। পাশাপাশি তিনি খনি দপ্তরেরও দায়িত্বে ছিলেন। সিবিআই তদন্তে নেমে মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে। চলতি মাসের প্রথমে হামিরপুরের ১৪টি বালি খাদান এলাকাও ঘুরে দেখেন তদন্তকারী অফিসাররা। সিবিআইয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, এফআইআরে বেআইনি বালি কারবারে অভিযুক্তদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী তথা খনিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী অখিলেশ যাদবের ভূমিকাও খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে বলে এফআইআরে উল্লেখ করেছেন তদন্তকারীরা।