বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
শুক্রবার কলকাতা পুরসভায় ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জন্য বাজেট প্রস্তাব পেশ করার পর সাংবাদিকদের এই কথা জানিয়েছেন মেয়র। তিনি বলেন, অবৈধ নির্মাণের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে আমরা কলকাতা পুলিসের সঙ্গে পুরসভার পদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করব। এই টাস্ক ফোর্স সারা শহরে অবৈধ নির্মাণ ঠেকাতে নজরদারি চালাবে।
এর পাশাপাশি রাজ্য সরকারের ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পের আওতায় বস্তি অঞ্চলের মানুষের জন্য বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার কাজ হবে। বস্তি অঞ্চলে যে আবাসন পুরসভা তৈরি করে দেবে, তা বহুতল আবাসনই হবে। এর ফলে ওইসব এলাকায় যে ফাঁকা জমি মিলবে, সেখানে নগর বনায়ন থেকে শুরু করে পার্ক বা অডিটোরিয়াম তৈরি করা হবে। মেয়র হিসেবে শপথ নেওয়ার পরই পরিবেশ দূষণ ঠেকাতে নগর বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন মেয়র। কিন্তু কলকাতার মতো ঘিঞ্জি শহরে গাছ লাগানোর জায়গা পাওয়াই যে প্রধান সমস্যা, তা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন পুরকর্তারা। তাই মেয়রের এদিনের বাজেট বক্তৃতা জুড়ে নানা সময় ফিরে এসেছে ফাঁকা জমিতে গাছ লাগানোর পরামর্শ। তিনি বলেন, আমরা সাধারণ নাগরিক এবং স্থানীয় কাউন্সিলারদের কাছে আবেদন করব, সরকারি পতিত জমি, মালিকানার দাবিহীন কোনও জমি কারও নজরে থাকলে পুরসভাকে জানান। ওই জমি পড়ে থাকলেই দেখা যায়, কেউ কোনওভাবে একটি দলিল বের করে মালিকানা দাবি করে নির্মাণও শুরু করে দিয়েছেন। তার আগেই পুরসভা ওই জমিতে গাছ লাগাবে। এতে সরকারি বা পতিত জমি যেমন বেহাত হবে না, তেমনি নগর বনায়নের কর্মসূচি কার্যকর করা যাবে।